skip to Main Content

💎প্রসঙ্গ- সরকারের মনোযোগ পরিবর্তন

 

১০ কোটি মানুষ ৩ বেলা পেট পুরে মন ভরে যা ইচ্ছা খেতে পারে না৷ ছোট ছোট শখ পূরন করতে পারে না। একটি জীবন কেটে যায়,  একটু কোথায় বেড়াতে পারে না৷ ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে জীবন উদযাপন করতে পারে না। অনেক সময়,অর্থের অভাবে চিকিতসার পূর্ণতা পায় না।

 

 অথচ,  আমাদের জীবন একটাই, লক্ষ লক্ষ জীবন আমাদের নয়। ধনী হওয়া মানে, বৃহত জনগোষ্ঠীর জন্য অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা। বিলাসিতা নয়। বিলাসবহুল জীবন ও সম্পদশালী হওয়া মানেই শুধু ধনী হওয়া নয়,  স্বচ্ছল, উচ্ছল জীবন পাবার জন্য অর্থনৈতিক মুক্তি ও মূলতঃ মানসিক ভাবে ধনী হওয়া।

 

রাষ্ট্র,  ধনে ও মনে ধনী হলে,  সকলের জীবন মান উন্নত হবে। গত ৪৮ বছরে রাষ্ট্রের কাঠামো উন্নয়নে সমস্ত সরকার কাজ করেছে৷ সেটাই ছিলো আসল মনোযোগ৷

রাজনীতির মূল মনোযোগ এখন মানুষের জীবন মান উন্নয়নের দিকে ঘোরাতে হবে৷ নইলে, ধীরে, মানুষের মনে সব আয়োজনের অসারতা প্রমান হবে।

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

কবি, দার্শনিক ও বিশ্ব মানবতাবাদী নেতা

🍓🍓🍓🍓🍓

💎 when i am a sun, i am not judgemental.

Blessing & light for all even for those who brough cloud and dark!

Abdullah al masum

🌞 poet of love.

 

🍓🔔🍓🍓🍓🍓

💎 একজন Negetive মানুষের লক্ষন হলো, সব কিছুর মধ্যে তিনি একটি সমস্যা খুৃঁজে বের করবেন৷

একজন Positive মানুষের লক্ষন সমস্ত সমস্যার তিনি একটি সমাধান খুঁজে বের করবেন।

জীবনে , বড় হতে হলে,  Negative energy  কে এড়িয়ে চলুন৷ Positive power কে সমীহ করুন।

আবদুল্লাহ আল মাসুম

কবি ও দার্শনিক।

B-g.d/sib

 

🍓🍓🍓🍓🍓☀☀

💎 ৩০% তরুন ভোটার

চাই,৩০% চাই তরুন লীডার

চাই,৩০% তরুন মিনিষ্টার৷

সরকার যদি তরুণদের মূল্যায়ন না করে,

তরুনরাও চিরকাল চোখ বুঝে থাকবে না।

অধিকার আদায় করে নিতে হয়।

কেউ তাল গাছের মাথা থেকে নেমে এসে

বুঝিয়ে দেবে না৷

সচেতনতা ও ক্ষমতায়নই

নতুন দিনের সূচনা।

অভিনব পরিবর্তন।

 

🍓🍓🍓🍓🍓🍓

💎 ব্যবহারের কারনে,

যেনো না হয় এমন!

শব্দ দুটি আলাদা

যদিও কাছকাছি উচ্চারন!

#স্ত্রী>#ইস্ত্রি> !

স্ত্রী ও ইস্ত্রি বিষয়ক একদা দুজনের কথোপকথন৷

 

-মাঝেমধ্যে কোঁচকানো জিনিস স্ত্রী করে ফিট করে নিতে হয়।

-স্ত্রী, ঘরের নীরিহ দ্রব্য। এক কোনে ঠান্ডা পড়ে থাকে। সুইচ দিলে গরম হয়। হা হা। কাপড় না পুড়লেই চলে!

-মিস্ত্রি ঠিক থাকলে স্ত্রীর ব্যাবহার জানে, নইলে তো পুরাটাই ব্যাবহারের উপ্রে! অক্কে?

হা হা।

আবদুল্লাহ আল মাসুম

 

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

💎 হতে হতে না হওয়াই,

হয়ে ওঠার পূর্বশর্ত৷

লেগে থাকুন৷

🍏 Abdullah al masum

….  the poet of love.

 

💎 আমার পুরষ্কার পাবার তালিকা খুব দীর্ঘ নয়।

ছড়াকার হিসেবে পেয়েছি-ইছামতি সাহিত্য পুরষ্কার।

গীতিকার হিসেবে পেয়েছি,কাজী কাদের নওয়াজ

স্মৃতি স্বর্ণপদক।

নির্দেশক হিসেবে পেয়েছি,আবদুল আলীম স্মৃতি পুরষ্কার।

আবৃত্তি শিল্পী হিসেবে পেয়েছি সুচেতনা স্বর্ণপদক।

উদ্যোক্তা হিসেবে পেয়েছি পরমানু বিজ্ঞানী ডঃ ওয়াজেদ স্মৃতি পুরষ্কার।

এছাড়াও আরো তিন, চারটি ক্রেষ্ট মেডেল।

কিছু মানুষ আমাকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসে, আর কিছু মানুষ আগুন ছাড়াই ঈর্ষায় আপামস্তক জ্বলে,  এসবই আমার ছোট জীবনের টুকিটাকি অর্জন৷ যারা আমাকে ঈর্ষা করে ও ভালোবাসার বদলে কুতসা করে,

অপপ্রচার ও চক্রান্ত করে,  হয়তো কোনো একদিন আমি তাদের জন্যও বড় আশীর্বাদ!  সৃষ্টিকর্তা আমাকে ব্যক্তিগত  রাগ অনুরাগের ওপর ওঠে সকলের কল্যানে, এ জীবন কাজে লাগানোর তওফিক দিন!

 

🍏 আবদুল্লাহ আল মাসুম

      The poet of love.

 

💎 আঘাত মন মানুষ ও সময়

মানুষের কাঁদা মাটির মতো কোমল হৃদয় আঘতে আঘাতে আর আগুনে পুড়তে পুড়তে এক সময় শক্ত পাথরের মতো হয়ে যায়। তখন সে,   মানসিক  আঘাতে আর কাঁদে না। উল্টো পাল্টা মানসিক আঘাতে কাঁদাবার শক্তি রাখে।

ফুলের মতো মন দিয়ে কারো আঘাতের পরিবর্তে না ঝরে, অবিচল থাকা যায় না। মন শক্তিশালী ও আঘাতে কঠিন হয়ে গেলে, পাল্টা আঘাতের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এটাই সাধারন মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি।

মানুষ কখনো ক্ষমা করলেও, সময় করে না,  নিষ্পাপ হ্দয়কে আঘাত করে কেউ সুখী হলে সাময়িক ভাবে, চিরদিন শান্তি পায় না।

for sabrina zannat

 

🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓

 

🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓

💎Aftitude & Gratitude with the most precious wisdom, philosophical depth can make you

special too much. always Be patient, cool and

humorious. Flower will blossom in itz own course. Be a natual power of love, useful & harmless. Forgive and make life #For #give.  Life will be a honey comb, you never imagined!

 

Be Happy.

May my Almighty allah bless all with limitless happyness & peace.

🍓Abdullah al masum

The poet of love.

 

💧💧💰💧💧💰💰💰💰💰

💎 গার্লফ্রেন্ড এর চেয়ে প্রেমিকা বড়।

প্রেমিকার চেয়ে বউ বড়।

বউ এর চেয়ে বন্ধু বড়।

বন্ধুর চেয়ে soulmate  বড়।

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

 the poet of love

 

🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓

💎 নূহু নবী ৯৫০ বছর ধৈর্য্য ধরে, স্বজাতিকে হেদায়েতের চেষ্টা করেছে।

সামান্য পেরেছিলো। বিশাল প্লাবন থেকে বাঁচতে বড় নৌকায় বিশ্বাসীদের উঠতে বলেছিলো। তার আপন সন্তান উঠে নি।

 

বাঁচাতে চাইলেই যে বাঁচতে পারবে, বাঁচতে চাইবে- এমন প্রমান ইতিহাসে নেই৷ মুক্তির পথ দেখালেই যে সেখানে বিশ্বাস স্থাপন করতে পারবে,  তা ও নয়৷

অমূলক সন্দেহ,  অপ্রমানিত অবিশ্বাস,  অহেতুক ভয় বড় জয় এমনকি, জীবন রক্ষনের পথেও অন্তরায়।

সুনির্দিষ্ট যুক্তি,প্রমান, প্রজ্ঞা, বিচক্ষনতা ব্যতীত সেসব নেগেটিভ ইমোশন,  মনে ঠাঁই দেয়া মানে হলো,  নিজেকে পেছনে ধরে রাখা, ক্ষুদ্র রাখার জন্য, আত্মন্নোয়ন এর বিরুদ্ধে কঠিন ষড়যন্ত্র।

 

মানুষ, নিজেই, তার বড় হবার পেছনে যতো বড় বাঁধা,  মহাবিশ্বে আর কেউ ততোটা নয়৷

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

the poet of love.

B-g.d

💎 আমি কি লিফট না ভাইরাস?

আমার সারা জীবনের সমস্ত এফোর্ট বিচার করলে, যারা আমাকে  খুব ভালো চেনে ও জানে, প্রথমটা নির্দ্বিধায় বিশ্বাস করে।

যারা নতুন,  সন্দেহপ্রবন, তাদের হঠাত দ্বিতীয়টা মনে হয়।

এটা তো আমার সমস্যা নয়,  তাদের চিন্তা, গ্রহণ ও পর্যবেক্ষনের দূর্বলতা!

লিফট ওপরে ওঠায়৷ ভাইরাস ধ্বংস করে।

আমার অবস্থান সম্পূর্ণ সৃষ্টির পক্ষে৷ আমি ১৪ টি শাখায় সৃষ্টি করে থাকি গত ২২ বছর ধরে। কোনো কিছু ধ্বংস করেছি, এমন নজির নেই।

লবন ও চিনি দূর থেকে দেখতে একই রকম।

স্বাদে আলাদা। কাজে আলাদা৷

হরলিক্স এর বয়ামে বেসন রাখলে

সেটা ধরা পড়বেই। হা হা।

 

আবদুল্লাহ আল মাসুম

the poet of love.

💎 আত্মা ও দেহের সঙ্গী হলে, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির সহযোগী হওয়া যাবে না,   এমনটি আমি ভাবি না৷

বরং, আমি যদি কাউকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ হতে সহযোগীতা করি, সেটা বন্ধুত্বকে, প্রেমকে  আরো বাস্তব উচ্চতায় নিয়ে যায়৷

 

যদিও প্রেম বিষয়টি সম্পূর্ণ অলৌকিক। কার জন্যে মনে টান লাগবে বারবার, জগতের বাইরে থেকেই তা নির্ধারিত হয়, তথাপি অলৌকিক মাজেজা যুগে যুগে বাস্তব উন্নানে কাজে লেগেছে!

 

🍓আবদুল্লাহ আল মাসুৃম

the poet of love.

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

the poet of love.

 

💎 ১ সেকেন্ডের পরিচয়ে একজনকে কে কি ১ কোটি টাকা

 ইনভেষ্টমেন্ট দেয়া যায়?

 

হ্যা যায়,  যদি Bank gurantee পাওয়া যায়!

আর ১ টাকা বিনিয়েগে

৩০ টাকা আসার ব্যবস্থা থাকে!

ইনভেষটমেন্ট ও দুবছরে ফিরে পাওয়ার নিশ্চয়তা থাকে!

 

Bank guarantee কি?

 

bank guarantee  হলো একটি promise,

যা ব্যাংকের পক্ষ থেকে করা হয়!  টাকা গ্রহীতা যদি মারা যায় বা পালিয়ে যায় বা দিতে অসমর্থ হয়,  টাকা ইনভেষ্টরকে, ব্যাংক দিতে বাধ্য৷ এটাই ব্যাংক গ্যারান্টি।

 

Bank guarantee এর এগপনেষ্টে হাজার হাজার কোটি বিদেশী টাকা দেশে আসে । প্রদান কারী, গ্রহীতা পরষ্পরকে হয়তো চিনে না।

 

ব্যপারটা হলো   system.

system follow  করলে ইনভেষ্টমেন্ট এ রিস্ক ০ পারসেন্ট।

 

বিজনেস টার্ম যে বোঝে না,  ৫০০ কোটি টাকার মালিক হলেও, সে আমার চোখে মুদির দোকানদার৷

🍓🍓🍓🍓

 

কালিজিরা নয়,

মানুষ পছন্দ করে কোক।

অথচ, জীবনের প্রয়োজনে

চাই, উল্টোটাই হোক!

💎

💎 করোনা পজোটিভ

 

আগামি ১৪ দিন ঘর থেকে বের হতে পারবো না।

প্রতিবেশী যারা এসেছিলো, ঘরে ঢুকতে দেই নি। বাইরে থেকে বিদায় দিয়েছি। পাশের ফ্লাটের আন্টি করোনায় মারা গেছেন।

 

আব্বু করোনা +।

বয়েস ৭৩।

ফুসফুসে সিওপিডির সমস্যা আছে।

 

বাসায় তাই বিলাপ চলছে এক রকমের৷ কান্না কাটি আর কান্না কাটি।

 

ইলিশ মাছ কাটতে গিয়ে দুদিন আগে আম্মুর কোমড় মচকে গেছে৷ হাড়ের সমস্যা৷ ডাক্তার টানা বেড রেষ্ট দিয়েছে। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এর অভাবে এরকম হয় মেয়েদের, বয়স হলে । মা,  স্বাস্থ্য সচেতন হয়েছে ৪০ বছর বয়েস হবার পর৷ সকল মেয়েদের উচিত ১৬/১৭ থেকে নিয়মিত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি কনফার্ম করা।

আমাদের ঘরে সবাই এজসাথে জামাতে নামায পড়ি। গত তিন দিন আমি আলাদা পড়ছি, আব্বুর জ্বর আসার পর থেকে। এজন্য পরিবারের কয়েকজন আমার ওপর অসন্তুষ্ট হয়েছে। নামায হলে সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টির জন্য,  পারিবারিক সামাজিক তৃপ্তি,  আম সচেতনতার চেয়ে বড়ো নয়।

 

আম্মর কান্নার শব্দে ফ্লাটে একটা ভূতুরে পরিবেশ তৈরী হয়েছে৷ আহাজারি আর বিলাপ। আমাদের মানুষেরা  বিপদে মাথা ঠান্ডা না রেখে,  বিপদ কাটানোর বদলে আরো বাড়িয়ে ফেলে। বিপদ এলে,

চোখেও দেখে না, কানেও শোনে না৷ তখন তাদের মাথাও কাজ করে না। ফলে, সমাধান ও খুজে পায় না। হাবুডুবু খায়৷ বাঙালি জাতির নার্ভ সিষ্টেম খুব দূর্বল।

আমি,  আম্মুকে অন্য রুমে ডেকে বললাম – তুমি যদি চার ঘন্টা জোড়ে জোড়ে কাঁদো,  চার পয়সার লাভ হবে?  না কি,  এই সময়ে একটু দোয়া করলে কাজে লাগতে পারে? এখন সবচেয়ে দরকার রোগীকে মানসিক ভরসা দেয়া৷ কান্না করলে সবাই,  তার মন আরো ভেঙে যাবে। সবাই মিলে কান্না করলে চলবে না হসপিটালাইজড করতে হবে?

 

আমি আব্বুর সামনে গিয়ে বললাম, করোনা এখন একটা সাধারন বিষয়। পৃথিবীর ৩ ভাগের এক ভাগ মানুষের এটা হবে। আমার পরিচিত ১৯ জনের হয়েছে,

১৮ জন সুস্থ হয়েছে। হায়াত না থাকলে তো ভিন্ন কথা,  রাস্তা পার হতে গিয়েও মানুষ এক্সিডেন্ট এ মারা যায়!

 

আমাদের ঘরে ৭ জন সদস্য৷ সবাইকেই আজ থেকে ঔষধ খেতে হবে৷১৪ দিনে কোথাও কেউ যেতে পারবে না।  গত চার মাসে বাসা থেকে বাইরে বের হই নি কেউ, একমাত্র ছোট বোন ছাড়া। ও একটা ফোন কেম্পানিতে গুরুত্বপূর্ণ জব করে বাকিরা সবাই স্বাধীন ব্যবসায়ী,  অন্যের অধীনস্ত নয়৷ তাই সে যেতে বাধ্য ছিলো।

 

কাঁচা বাজারের সাথেও ঘরে করোনা এসে থাকতে পারে। আসলে, কপালে থাকলে,  ঘরে বসে থেকেও প্রতিহিত করা সম্ভব নয়, এই অদৃশ্য ভাইরাস।

 

মা রেডি হচ্ছে৷ আব্বুর সাথে হসপিটালে থাকবে।

আমি একটু বিরক্ত হলাম৷ আম্মুকে বললাম –

ডাক্তার তোমাকে কমপ্লিট বেড রেষ্ট দিয়েছি,  উঠে,  বাথরুমে গেলে ব্যথা বাড়ছে তোমার,  তুমি কেন হসপিটাল যাবার কথা ভাবছো?

 

আম্মু আবার কাঁদতে কাঁদতে বলে, যা হবার হোক, আমি যাবোই।

 

আমি বললাম,  আমরা তিন ভাই বোন আছি, আব্বুর পাশে এক দিন করে থাকলেই তো হয়। তুমিও যদি আরো বেশী অসুস্থ হয়ে পড়ো, এক সাথে দুজনকে কী করে সামলাবো?  বেডরেষ্ট এখন তোমার মেডিসিন৷

যতোই বুঝাই শুনবেই না কথা। উল্টো আমাকে প্রশ্ন করলো – তুমি তো নামাযই আলাদা গিয়ে পড়লা?  তুমি থাকবা হসপিটালে?

আমাকে ভুল বোঝার রোগ আছে আমার বাবা মায়ের। সঠিক ব্যাখ্যা করতে পারে না আমাকে৷ আমার রাশিতে মনে হয় কোনো সমস্যা আছে। অনেকেরই ভুল বোঝার স্বীকার হই আমি৷

আমি বললাম – হসপিটালে থাকলে তো, পিপিই পড়বো,  এন নাইনটি ফাইভ মাস্ক পড়বো। গ্লোব পড়বো। পাশে থেকে সেবা করতে সমস্যা নেই৷ নামায আলাদা পড়েছি, কারন, ঘরে মাস্ক ছিলো না, পিপিই নেই৷

 

আব্বুর জ্বর আসার পর থেকেই একটু ডিসটেন্স মেইনটেইন করে চলেছি৷ রোগ দ্বারা সংক্রমিত হয়ে অন্যদের প্রানের হুমকি হওয়ার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নাই।  আমার ব্যক্তিগত ভোগ বিলাসের জন্য আমি আরে কিছুদিন বাচতে চাই, ব্যপারটা এরকম নয়৷

কিছু মানুষের জীবন উন্নয়নে আমাকে অনন্য ভূমিকা রাখতে হবে, এ জন্য আর দশটা বছর কম করে হলেও বাচতে চাই বলেই, আমার এ সচেতনতা৷

 

আমাদের ঘরের সবাইকে আমি আইডেনটিফাই করলাম emotionally driven মানুষ হিসেবে। যুক্তি  সচেতনতা,  বিজ্ঞানসম্মত চিন্তার বাইরে তাদের অবস্থান।

 

ছোট ভাই, বাবার ধমক খেয়ে আম্মু হসপিটালে যাওয়া ক্যানসেল করলো। আমার ভালো করে বোঝানো ফলপ্রসু হয় নি৷

অন্য রুমে এসে দেখি, ৮ বছরের  আয়মান(আমার ভগিনা)  অঝোরে কাঁদছে। গরিলার মতো নিজের বুক থাপড়াচ্চ্ছে। কান্নার প্রতাপে ঢেকুর উঠছে। হসপিটালের জন্য কাপড় চোপড় বাধা শেষ। আমি ওর মাথায় হাত রেখে বললাম,  কেন কাঁদছো মামা?

নানার অসুখ, এ জন্য৷ ও কাদতে কাদতে বলছে – আমি আম্মুকে ছাড়া কখনো থাকি নি৷ আম্মুর সাথে থাকবো৷ আমি বললাম, আম্মু তো দুয়েকদিন পরই চলে আসবে!

ও বলে – করোনা এতে সাধারন কিছু না৷ এক মাস লাগবে৷ আমি বললাম,  অল্প কয়েকদিনে ঠিক হয়ে যায়।

 

ওর কান্না থামেই না৷ আমি বললাম,  বিপদে এতো ভেঙে পড়লে,  জীবনের বড় বড় ঝড় তুফান কি করে সামলাবে?  ইউ হ্যাভ টু বি ষ্ট্রং। পুরুষদের কাজ হচ্ছে সমাধান করা৷ বেশী কান্না কাটি মেয়েদের কাজ। একটু লজ্জা দেয়াতে কান্নার বেগ ১০০ মাইল থেকে ৬০ এ নেমে আসলো৷ ওর কানের কাছে গিয়ে বললাম। মোবাইলে গেমস খেললে, আম্মু তো বকা দেয়,  আমি তোমাকে খেলতে দিবো। কার্টুন দেখো, বেশী করে।

ওর কান্না কমে,  বাড়ে!

আমি বলি, বাহ, তোমার মা যখন ইন্ডিয়া গেলো পড়াশোনা করতে,  ছমাস একা থেকেছো না?

ও বলে -তখন তো আমি ছোট ছিলাম, এখন এ বি সি ডি শিখেছি৷ আমি বললাম- উল্টো কথা বলছো কেন?  মানুষ ছোট থাকতে কান্না করলে মানায়,  বড় হলে তার কি শুধু শুধু এতো কাঁদতে হয়?

তারপর উপায় অন্ত না দেখে বললাম – আচ্ছা এক কাজ করো। থামবে না। কাঁদতে থাকো। আরেকটু জোড়ে কাঁদো। কাদলে চোখ পরিষ্কার হয়৷ মন ভার মুক্ত হয়৷ এবার সে ক্লাম্ত বোধ করতে লাগলো, কাঁদতে গিয়ে। ধীরে ধীরে

 

বাচ্চা মানুষ৷ সবাই কান্নাকাটি করতে করতে করোনা রোগীর বাসাকে যেনো মুর্দার ঘর বানিয়ে ফেলেছে৷ চারিদিকে আহজারি৷ সবাই মাস্ক পড়ে ঘুরছি ঘরের ভেতর৷ কী এক্টা অবস্থা!  চায়না, এমেরিকা, ইতালি,

মৃত্যুপরী বানিয়ে আমাদের ঘরেও ঢুকেছে করোনা৷

প্রথমেই আক্রমন করেছে সবচেয়ে বয়ষ্ক মানুষটিকে।

সবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যথেষ্ট আছে আমাদের ঘরে। একমাত্র সারা রাত জেগে, লেখালেখি, রিসার্চ,  কমুনিকেশান করি আমি৷ আমার ধারনা – ধীরে ধীরে আমার ইমিউনিটি কমছে। ১১ টার মধ্যে না ঘুমালে,  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে ও ব্রেন সেল ড্যামেজ হতে থাকে৷ আমি তো চেষ্টা করবোই সঠিক সময়ে ঘুমাবার। অন্যরাও সচেতন হবেন, আশা করি৷

 

করোনা হলে অনেকে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করে। এটা অনুচিত। পরিচিত সবাইকে জানানো উচিত,  যেনো তারা,  সঠিক দূরত্ব বজায়ে রাখতে পারে!

 

প্রায় দুই আড়াই বছর আগে আমার বাবা মৃত্যু স্বপ্ন দেখি৷ স্বপ্বে,  আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করেছিলাম, আমার আড়াই বছর পরমায়ু যেনো উনি পান!  স্বপ্ন দেখার দুদিন পরে এক মধ্য রাতে তাকে দ্রুত হসপিটালাইজড করতে হয়।

সে রাতে বাঁচার কথা ছিলে না,  তবু তিনি বেঁচে যান। আমার ফরিয়াদ গৃহীত হয়েছিলো কী না, আমি তা জানি না। সেটা জানা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আমি

আল্লাহর বিশেষ প্রিয় নিজেকে অনুভব করি, কিন্তু,

আউলিয়া দরবেশ নই৷

 

আমার বাবা আমাকে ততোটা পছন্দ করেন না। কারন- তিনি মনে করেন, আমি তার অবাধ্য৷ প্রকৃতপক্ষে আমি উনাকে ভালোবাসি ও রেসপেক্ট করি। তার মতের বিরুদ্ধে টিভি চ্যানেল প্রতিষ্ঠা করা ও

ভালোবেসে বিয়ে করা ছিলো তার ব্যক্তিগত বিচারে আমার বড় ভুল৷ যোগ্যতাকে এ দেশের পরিবার সমাজ অপরাধ বা পাপ মনে করে। অতিরিক্ত মেধাবী হলে,

সেটাকে এক ধরনের অস্বাভাবিক সমস্যা ভাবে।

 

বাবার সাথে আমার আদর্শগত তফাত রয়েছে।

বাবা , ফোনে কীভাবে এসএমএস করতে হয়,  তা জানেন না,  যদিও ঢাকা শহরে ৮/৯ বাড়ীর মালিক হয়েছেন ও একাডেমিক সর্বোচ্চ সার্টিফিকেট অনুযায়ী তিনি একজন শিক্ষিত ব্যক্তি। তার সন্তান হিসেবে আমি তিন কোটি টাকার মেশিন ব্যতীত টিভি চ্যানেল একটি ল্যাপটপ থেকে একাই চালাতে পারি।  টেকনোলজির

এ যুগে বিরাট এক টেকনোলজি গ্যাপ,  জেনারেশান গ্যাপ।

 

আমি ধর্মপ্রেমি, তিনি কখনো কখনো ধর্মান্ধ।

আমি উদারনৈতিক ও খোলা মনের।

তিনি রক্ষনশীল ও চাপা স্বভাবের।

 

আমি সমাজ ও মানুষদের নিজ পরিবার মনে করি ও দায়িত্ব বোধ করি৷ তিনি,  নিজ পরিবারেই সীমাবদ্ধ থাকতে ভালোবাসেন৷

 

আমি যথেষ্ট নম্র ভদ্র হলেও, উচু শির কখনো অবনত করি না বলে, আমার প্রতি তার এক ধরনের অনাগ্রহ রয়েছে। আমাকে একটি ৮ কোটি টাকার বাড়ী লিখে দিতে গিয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন, পরিবারের অন্য সদস্যদের উস্কানিতে। আমি না কি,  সব অন্যদের দিয়ে দিবো!  মূলত, আমি এরকম নই৷ আমার উপার্জিত অর্থের অর্ধেক মানুষের কল্যানে খরচ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে,  সেটাকে বিকৃত ভাবে তার কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।

 

আমার বাবা একজন ভালো মানুষ। আজ বা কাল তার মৃত্যু হলে, তিনি বেহেশত নসীব হবেন, এটা বিশ্বাস করি।

 

অনেকের শান্তনার,  সাহসের,  অভয়ের,মানসিক শক্তির,  আশার স্থল আমি৷ আমার ছেলেবেলা থেকে একটা সময় পর্যন্ত আমার ভরসা স্থল ছিলেন আমার বাবা৷ কেউ, চিরদিন থাকতে পৃথিবীতে আসে না।

 

আজকের এ যাওয়া যদি তার শেষ যাওয়া হয়,

আল্লাহ যেনো তাকে বেহপশতের শ্রেষ্ঠতম স্থানে অধিষ্ঠিত করেন, আর যদি আমার ও সকলের দোয়ায় ফিরে আসতে পারেন, যেনো, জীবনের বাকি কটা ূিন,  সুস্থতা নিয়ে কাটাতে পারেন!

 

আব্বু বিদায় নেবার মুহুর্তে তার মানসিক চাপ কমানের কিছুটা চেষ্টা করলাম।  তিনি মনে করেন, তার তিনটি বড় দায়িত্বের মধ্যে,  এক নম্বর,  আমাদের একটি বাড়ী ৩ বছরে দেবার কথা,আজ সাত বছর, রিয়েল ষ্টেট কোম্পানি কাজ শেষ করছে না, দিচ্ছেও না।

দুই। আমার  ডিভোর্স

তিন.নতুন বিয়ে.

 

যাবার সময় বললাম – আব্বু মনে চাপ রেখো না।। ডিভোর্স যেহেতু দিয়ে দিয়েছে, একটা সমাধান হয়েছে। বিয়ে আমি আর করতে চাই না।। এতিম শিশুদের জন্য,  মানুষের জন্য কাজ করবো বাকিটা জীবন। আর বাড়ীর সমস্যার সমাধানের চমতকাট পথ তৈরী করেছি, তুমি ফিরে এলে সমাধান করে দিবো।

 

নিজাম নামে এক ভদ্রলোক আব্বুর কাছে ৮ লাখ টাকা পায়। ৬ মাসের সময় নিয়ে ৮ লাখ টাকা দিয়ে বায়না করেছিলো। ৬ বছরেও সেই জমি রেজিষ্ট্রেশান করে নেয় নাই।। ঐ জমি কদিন আগে বিক্রয় হয়েছে। ভদ্রলোকের সাথে বসে টাকা ফেরত দেয়ার কথা। কোনো কিছু হয়ে গেলে, ঐ লোকের টাকা কী ফর্মালিটি ফুলফীল করে ফেরত দেয়া ঠিক হবে, সে ব্যপারেও মনে করিয়ে দিলাম।

 

পৃথিবী থেকে করোনা বিদায় দিতে হলে

 

এক যোগে পুরো পৃথিবীতে ২৫ দিনের ভয়ংকর কার্ফিউ দিতে হবে। যারা বিদায় নেবার, নেবে। অন্যরা স্বাভাবিক পৃথিবী পাবে৷

 

আমরা সবাই অল্প দিনের ট্রাভেলার আর মেহমান, এই দুনিয়ায়৷ নিজ সম্পদের দশ ভাগ অন্তত,  সকলের কল্যানে ব্যবহার করুন৷

ভেন্টিলেশান, শ্বাসকষ্টে দম বন্ধ হবার মুহূর্তে,  আপনার অসীম সম্পদের মূল্য খুব কমই রয়েছে৷ অক্সিজেন সিলিন্ডারের বিল দিতে যতেটুকু প্রয়োজন!

সকলের প্রয়োজনের দিকে খেয়াল রাখবেন, আপনার প্রয়োজনে৷ তাদের দোয়া,  হয়তো গায়েবী সাহায্যে কাজে লাগবে!

 

মৃত্যুর মিছিলে আমার নামও যদি যুক্ত হয়,  আশা করি,  পবিত্র আত্মা যারা আছেন, পরপারে বাগিচায় দেখা হবে!

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

 the poet of love.

 

💎 বাতেনি দৃষ্টি কি?  আগাম সংকেত মানুষের কাছে

 কীভাবে আসে? আধ্যাত্মবাদের ফুল বিকশিত, প্রকাশিত

হলে সমগ্র জগত কেন কৌতুহল বোধ করে?

 

বুদ্ধি ও জ্ঞান এর সর্বোচ্চ স্তর প্রজ্ঞা। প্রজ্ঞার গভীর তলদেশ হলো আধ্যাত্মবাদের মনি মুক্তা৷ এসব আহরনের

সুযোগ কতো দীর্ঘ সাধনার পুরষ্কার?

 

পৃথিবী,  নিজ অক্ষে সামান্য সময় স্থীর হও। আমাকে শ্রবন করো। অন্তরে তা গেঁথে নাও। অসীম কল্যান পরিবহন করবার জন্য আমার জন্ম। আমাকে জানো।

 

সেখানে অনেক গোপন উত্তরনের পথ, মুক্তির বারতা ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে। কাউকে কাউকে,  নির্ধারন করা হয়,

মহাজগতে জাগতিক ও পরজাগতিক উন্নয়নের স্তম্ভ হিসেবে।

 

১০০০ টাকার হীরার খনি আবিষ্কার করে , কয়লা সরাতে লাগবে এক টাকা। ১০ টাকা দু বছরে লাভ দিতে চাইলে, ভয় পায়। আরেক গ্রুপ আছে,  আমার লাভ এতো হবে জেনে হিংসা করে!

 

০% রিস্কে,  ১০ হাজার টাকার এসেট গ্রান্টি পেয়ে, এক টাকা বিনিয়োগে যার বিভিন্ন স্থান, জ্বালাপোড়া করে, তাদের জন্যই আমি আস্থা হারিয়েছি অনেকের মেধার ওপর।

 

আমার কথার স্বাদ তেতো। কারন, এগুলো উস্তা, চিনি নয়।

চিনি কতো ক্ষতিকর আর উস্তা কতো উপকারী, পড়াশোনা করে আসেন, না জানা থাকলে!  স্পষ্টবাদী সিনসিয়ার লোক দরকার। মেইরা টাইপ দরকার নাই।

 

কাঠাল পাতা এলার্মিং হারে কমে যাচ্ছে। বাড়ছে হিংসা,  ইগো,  অবিশ্বাস, অমূলক ভয়।

 

পৃথিবীর সমস্ত গুটিবাজীকে সমাপ্ত ঘোষনা করলাম।

স্বর্গের নির্দেশে নাক্ষত্রিক বিশেষ পরিবর্তনে আমি আলোড়িত। স্রষ্টার নিজস্ব চমক ধার করে আমি

ঝলমলাই। গতকাল আর সেপ্টেম্বর ২, এক নয়। জগতের বাইরে থেকে fortune wheel turn করা হচ্ছে।

 

সোনালি দরোজার চাবিটি আমার হাতে।

 

আমার দৃষ্টি প্রসারিত।  পৃথিবী,  মঙ্গল , বুধ, সৌরজগতের

গঠন প্রনালী আমি চোখ বুঝে এক টেবিলে  এক সাথে দেখতে পাই।

 

রিক্সাওয়ালা সারা দিন দেহ খাটিয়ে ৭০০ টাকা কামায়৷ একজন জাদরেল অভিজ্ঞ নামজাদা ইঞ্জিনিয়ার ৩ লাখ টাকা রুজি করো চার ঘন্টায়। পৃথিবীটা খুব চমকপ্রদ জায়গা। এখানে, উপলব্ধির অনেক কিছু আছে।

 

আপনাকে কে পথ দেখাবে?

আত্মীয়রা?  হিংসা করবে কে?

সরকার?  সে মেট্টোরেল, পদ্মসেতু  প্রকৃত উন্নয়নে ব্যস্ত। এতে ঠেকা নাই সরকারের।

পার্টনাররা ধনী বানাবে আপনাকে?

তাহলে, ঠগবাজী করে তৃপ্তির ঢেকুর তুলবে কে?

 

সঠিক ধনবান,  বিশাল হ্দয়ের যোগ্য ব্যক্তি খুজে বের করে তার পরামর্শ গ্রহন করুন৷

 

অন্ধবিশ্বাস আমি ঘৃনা করি, প্রয়োজনীয় বিশ্বাসকে আমি এসেট মনে করি।

 

আমার প্রকৃত শিক্ষিত লোক প্রয়োজন। প্রকৃত শিক্ষিত মানে আমার কাছে,  ডক্টরেট নয়। ডক্টরেট অনেক সময় তালকানা,  বর্নান্ধ হয়। এদের যাবতীয় জ্ঞান অনেক সময় এক বিষয়ে সীমাবদ্ধ থাকে। খুব বোরিং।

 

আমার ধনী ব্যক্তি প্রয়োজন৷ ধনী বলতে আমি বুঝি,

সুপার পজেটিভ, সুপার কুল, , বিচক্ষন,  ধৈর্য্যশীল, নম্র ও বিনয়ী৷

 

দূর্ভাগা জাতি৷ একা বড় হতে পারবে না।

মিলিত হতে বললে, মিলবে না।

 

ব্রেইন এর ফ্রিকোয়েন্সি,  বিলিফ সিষ্টেম, জাজমেন্ট ওয়ে,

মান্ধাতা থেকে ২০২৫ এ রি ইনষটল না করলে, আগে বাড়ার কোনো পথ কই আপনাদের?  চিরকাল সেই এক সিড়িতেই!

 

Dear all red evil jelous eye,  আমার চলার পথে কাটা ছড়িয়ে,

তোমার ও তোমাদের বিন্দুমাত্র লাভ নেই। সময় নষ্ট।  বরং, দেখো, আমার প্রতিষ্ঠাই তোমার প্রতিষ্ঠা। তোমার স্রষ্টা আমাতে বিশ্বাস রাখেন,  আমাতে অন্ধ বিশ্বাস রাখার বদলে, প্রয়োজনীয় বিশ্বাস রাখা তোমার জন্য নিঃসন্দেহে মঙ্গলজনক।

 

আমি আমাকে,  অন্যের থেকে অনেক বেশী ভালো জানি ও চিনি। আপনার হাজারো কন্টাক্ট আছে, শুধু দরকার বড় হবার জন্য connection.

 

Be connected. হয়তো আপনার জন্য অপেক্ষা করছে,

আপনার ধারনার অতীত সুবর্ন সুযোগ!

 

Learn to trust.

Learn to accept.

Learn to take calculative risk.

Learn to identify your miracle.

Learn to feed your curicious soul.

Learn to be united.

 

for sure, i will bring #success for you.

 

অফুরন্ত ভালোবাসা

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

the poet of love.

 

🍏🍏🍏🍏

 

পৃথিবীর অনেক বাইরে থেকে সূর্যের আলো

কখনো হৃদয়ের গভীরে পৌঁছে

ফোটায় রাশি রাশি ফুল।

 

সৃষ্টি করে, অপ্রত্যাশিত

চমকপূর্ণ জীবন।

 

এটাই আশীর্বাদ,  যা জগতের বাইরে হতে

আলোর তরঙ্গ হয়ে নামে,  এ ধরায়,

কোনো কোনো মিষ্টি হৃদয়ের কোনায়৷

 

💚 The poet of love.

 

💎এটম বোমা মেরে নিজের ভেতরের

Igo

Jelousy

dishonesty

imaginary fear

Unuseful Doubt আর

Negative thought কে kill করুন।

 

করোনা ভাইরাস ভেতরে ঢুকলে তবু ৯৭ জনকে রেহাই দেয়।

এগুলো ভেতরে থাকলে, কোনো রেহাই নাই।

 

ধুকে ধুকে যেমন মরছেন,  সেভাবেই লাশের মতো জীবন কাটাবেন।

আনন্দময় উচ্ছসিত, শান্তিময় জীবনের দেখা পাবেন না।

💎 #অন্ধের চাঁদ-দর্শন

যারা শুধু চাঁদের কলঙ্কের দিকে তাকিয়ে থাকে,  তাদের ভাগ্যে এর অপরূপ জোছনায় অবগাহন জোটে না।

এরা, সামান্য কলঙ্কের বিচারে এতো মত্ত থাকে,সমগ্র পৃথিবী আলো করা পূর্ণ চন্দ্রের অপরূপ রুপ মিস করে।

চাঁদেরও কলঙ্ক আছে, ফুলেরও কাটা আছে, এগুলোকে

কলঙ্ক হিসেবে নয়। দেখতে হয়, বিউটি স্পট হিসেবে।

দেখার ভঙ্গীতে পরিবর্তন আনতে না পারলে,  চিরকাল,

তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। চাঁদ নয়। অবশ্য, এটি সত্যি যে, সেন্দর্য্য উপভোগের পিপাসা সকলের মাঝে নয়, কারো কারো মাঝে থাকে৷

 

আমরা কি জীবনকে সৌন্দর্য-পিপাসুদের মতো দেখার

অভ্যাস করতে পারি না?

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

কবি ও দার্শনিক।

নখ কাটা প্রজেক্ট

 

আমি বেশ কিছু কাজ নিয়ে ব্যস্ত মোবাইলে। আয়মান গেম খেলতে চাইছে। আমি দশ মিনিট পর ফ্রী হয়ে, ওকে মোবাইল দিবো গেম খেলতে। বাচ্চাদের আবদার রাখতে হয়,  কাজের ঝামেলা থাকলেও। হঠাত সে আবিষ্কার করেছে – আমার পায়ের নখ একটু বড় হয়ে গেছে।

নেইল কাটার নিয়ে এসে নিজে থেকেই বলছে –

মামা, তোমার নখ কেটে দেই?

আমি আতঙ্কিত হয়ে বললাম, না না লাগবে না। আঙুল কেটে যাবে!

কিন্তু,মনে এক অপার শান্তি পেলাম তার টেক কেয়ার ভাবটা দেখে!

এই ছোট্ট বয়েসে কত্তো খেয়াল রাখে আপনজনদের।

 

সবাই একদিন খাচ্ছি। ওর নানা, নানী, মা, ছোট মামা।

আয়মান বলে, মাসুম মামা আমাকে সব চেয়ে বেশী ভালোবাসে।

সবার চেয়ে এক বেশী। সবাই ৯৯। মামা ১০০।

ছোট শিশুরা যতো তাড়াতাড়ি নিখাদ ভালোবাসা বুঝতে পারে,

বড়রা ততোটা পারে না।

 

বড়দের মনে নানা জটিলতা, ভয়, সংশয়,সংকোচ বা দ্বিধা থাকে। শিশুদের হৃদয় হয় ন্যাচারাল আর আশীর্বাদ আবিষ্ট। স্বর্গীয় আলোতে পরিপূর্ণ৷

আয়মান সফলতার সাথে তার নখ কাটা প্রজেক্ট শেষ করেছে। খুব

মিষ্টি মনের, ডিপ্লোমেট ব্রেন এর,  অরিজিনাল হার্ট এর,  তুখোড় আইকিউ সম্পন্ন বাচ্চা। আমি এতো ট্যালেন্টেড বাচ্চা জীবনে দুতিনজন দেখেছি৷ বেশী পাই নাই খুজে।

 

আয়মান অনেক বড় হবে, আমি ধারনা করি।

তার ছোট্ট একটি কাজে আমার মন ভিজেছে৷

তার আদর ভালোবাসার পুরষ্কার স্বরুপ তাকে এ লেবেল এ উঠলে

একটি স্পোর্টস কার কিনে দিবো। মামার উপহার। সঠিক সময় আসুক।

 

আমি বললাম, মামা, তোমাকে একটি স্পোর্টস কার কিনে দিবো। গগলস পড়ে গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরবে!  মজা করছি আমি!  দেখি, কি বলে!

 

ও বলে, আমি তো প্রেম করি!

অন্য সেকশানে পড়ে। কীভাবে যে প্রেম হয়ে গেলো!

আমার আরেকটা প্রিয় বন্ধু ও ওই মেয়টার সাথে চলে, এখন ও আমার শত্রু।

আমার চোখ ছানাবড়া!  কী বলে, আট বছরের একটি বাচ্চা!

আমাকে বলে- মামা, কাউকে আবার বলে দিও না, মা আমাকে ছোট কালেই মেরে ফেলবে!

 

বাচ্চাদের পাকামির মতো মজার কিছু হতে পারে না।

 

আমি বললাম – মামা,  টিভিতে এ মজার কথা গুলো বলতে পারবে?

আয়মান খুব অসন্তুষ্ট হলো – জীবনেও না। পৃথিবীর সবাই জেনে যাক, আর আমি বিপদে পড়ি, না? এটা ই চাচ্ছো তুমি।

ও টিভি চ্যানেলে ইন্টারভিউ দেয়ার আইডিয়া নাকচ করে দিলো।

আয়ামানের নাক, আমাদের নাক এখনো সুুুরসুর করছে। একটু আগে বাসার সবার করোনার স্যাম্পল নিয়ে গেছে।

আমি কিন্তু, আয়মানের প্রেমের ঘটনা টি ফাস করে দিলাম। এই প্রথম, জীবনে কারো সিক্রেট ফাঁস করলাম। বড় হয়ে ঘটনাটি পড়ে তারও নিশ্চই অনেক হাসি পাবে!

 

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

আয়মানের মামা৷

Back To Top