skip to Main Content

সমসাময়িক প্রবন্ধসমূহ

রেসিডেন্সিয়াল মডেলের ছাত্র নাইমুল আবরার হত্যা মামলায় প্রথম আলোর আনিসুল হক সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গেপ্তারি পরোয়ানা , মালামাল ক্রোকের নির্দেশ ।

সূত্র : ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি

সারা জীবন মানবতা, মানুষ প্রেম নিয়ে কাজ করে, সমাজ ও রাষ্ট্র দ্বারা স্বীকৃত হলেন, হত্যাকারী হিসেবে।  হায় আমাদের সমাজ, হায় আমাদের রাষ্ট্র!

দূর্ঘটনা আর হত্যা এক বিষয় নয়, এটা বুঝতে মস্ত পন্ডিত হতে হয় না। কমন সেন্স যথেষ্ট।একটি অনুষ্ঠানে  ষ্টেজ এ অসতর্ক বৈদ্যুতিক তার এ পৃষ্ঠ হয়ে মারা গেছেন একজন ছাত্র। খালি হয়েছে একজন মায়ের বুক। সে আঘাত লেগেছে সব হৃদয়ে, এখানে কোনো ভুল নেই। এ মৃত্যু ছিলো অনভিপ্রেত। তাকে কাছের হসপিটালে না নিয়ে ভালো হসপিটালে নিয়ে যাওয়াটাও ছিলো এক অপরাধ। আচ্ছা, বিপদের সময় কি সব সময় হাতের নাগালের হসেিটালের কথা মনে থাকে, না কি মানুষ যেটা চেনে, যেটাতে অভ্যস্থ, সেটাতে যায়?

সেদিনের অনুষ্ঠানে বৈদুতিক ডিপার্টমেন্ট এর দায়িত্বে কে ছিলো, সে কই?  কোম্পানি যদি অনভিজ্ঞ লোক নিয়োগ করে থাকে,  তাহলে, সেটা কোম্পানির অপরাধ। ৫০ লাখ থেকে এক কোটি টাকা জরিমানা হওয়া উচিত। কিন্তু, অভিজ্ঞ লোক নিয়োগের পর, সে যদি দায়িত্ব অবহেলা করে থাকে, মূল অপরাধ সেই ইলেকট্রেশিয়ান এর।

কোম্পানি বা আনিসুল হক এর নয়।

আপনার গাড়ীর ড্রাইভার রাস্তায় নিজের বা পথচারীর দোষে এক্সিডেটে মানুষ মেরে ফেললে সে অপরাধে আপনার জেল হলে, বিচার টা কেমন দেখায়? যৌক্তিক?

উধোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর সংস্কৃতি এ দেশ থেকে কবে যাবে?  আনিসুল হক জীবনে কাউকে একটা গালি দিয়েছেন বা থাপ্পড় মেরেছেন কী না, জানি না, অথচ আজ তাকে সাজতে হলো হত্যাকারী!  বাহ!  কী দারূন সুবিচার।

সাগর রুনীর হত্যা কান্ডের বিচার হলো না। হাজারো ধর্ষনের বিচার হলো না। হাজার কোটি টাকা লোপাট এর বিচার হলো না।

বড় বড় অপরাধীরা শাস্তি থেকে পার পেয়ে গেলো। আর,  গোবেচারা নীরিহ আনিসুল চিরদিন সাহিত্য করে মানুষকে অকৃত্তিম হ্দয় নিয়ে ভালোবাসার পুরষ্কার পেলো, হত্যা কারী, খুনীর তকমা পেয়ে। শাবাশ বাংলাদেশ। এগিয়ে যাও।

আনিসুল হক যদি তলেয়ার নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে মানুষ হত্যা করে থাকেন,  তাহলে, এ শাস্তি কেন, আরো বেশী হলেই কি এসে যায়?  লেখক বলে তো আইনের চোখে আলাদা কিছু নয়।

রাষ্ট্রযন্ত্র যদি শিল্পী কবি সাহিত্যিকদের ওপর জুলুম করে, রাষ্ট্রের অন্তরের পচা গন্ধ আন্তর্জাতিক ভাবে ছড়িয়ে পড়ে। সঠিক প্রমান দিয়ে রাষ্ট্রের ইমেজ রক্ষা করুন বা সিদ্ধান্ত পুঃন বিবেচনার জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করুন।

লোকে জানতে চায়৷ আনিসুল হক এর মূল অপরাধ কি তিনি হত্যাকারী না কি জীবন জীবিকার জন্য প্রথম আলোর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন, এটাই তার মূল অপরাধ।

তিনি যদি সত্যি হত্যা করে থাকেন,  জনসম্মুকে তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে প্রামান করুন, নতুবা তার বে কসুর খালাস চাই।

🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম

the poet of love

লেখকের বক্তব্য –

বিদেশে ভালোবেসে বিয়ে করাটা হলো নিয়ম। আমাদের দেশে,

৫০০০ লোককে ঘৃনা করার কোনো শাস্তি নেই, ভালোবেসে বিয়ে করলে, বাড়ী থেকে বের করে দেয়া,  পারিবারিক নাটক, মানসিক অত্যাচার, পৈতৃক  সম্পদ  থেকে বঞ্চিত করা সবই হয়ে থাকে। সন্তানের ওপর

পারিবারিক এই নির্যাতনের চিত্র সমাজের নীচু তলা থেকে উচু তলায় সর্বত্র। people of society is doing fucking crime for 100 years. Lets turn the end of that crime & practice.

মূর্খ পিতা মাতাদের ইগো,রাগ, অপ্রয়োজনীয় বংশ গৌরব,  আরো লাভবান হবার লালসায়, এসব ঘটনার জন্ম দেয়।

আমি একটি নতুন আইন প্রস্তাব করি –

কোনো পিতা মাতা,  ধর্ম ও আইন মোতাবেক বিয়ে করার পর,  প্রাপ্ত বয়ষ্ক কোনো  সন্তানের প্রতি বেইনসাফ করলে ও নাটক মঞ্চস্থ করলে বা মেনে না নিলে, ছয় বছরের জেল হওয়ার আইন হওয়া উচিত। প্রাপ্য পৈতৃক সম্পদের

১০% বয়েস ৩০ হবার সাথে সাথে সন্তান প্রতিবন্ধী, মাদকাসক্ত, জুয়ারী,সন্ত্রাসী  না হলে,  মামলা করে দাবী করতে পারবে, এরকম আইনও সমাজে হওয়া উচিত৷

পিতা মাতারা,  দেড় ব্যাটারি মান্ধাতা আমলের লকড এ্যাংগ্রী, ধর্মান্ধ ইগোষ্টিক ব্রেন এর জন্য ফাকিং ক্রাইম করে অনেক সন্তানের জীবন নষ্ট করে।তাদের স্বেচ্ছাচারিতার এবং হাজারো পরিবারে অশান্তির একটি সমাপ্তি হওয়া উচিত।

পিতা মাতার ও শ্বশুর বাড়ীর মাইনকা চিপায় পড়ে কতো নীরিহ, মিষ্টি হৃদয়ের সরল নিষ্পাপ জীবন যে নষ্ট হয়েছে,  তার ইয়াত্তা নেই।

এই শিক্ষিত নম্র মিষ্টি ছেলেটির মৃত্যুর পেছনে পিতা মাতা না কি শ্বশুর বাড়ীর লোকজন দায়ী, অতি স্বত্বর সেই বিচার এর দাবী করি।

আগে পরে প্রেমের বিয়ের জন্য যারা এরুপ সমস্যায় জর্জরিত হয়েছেন, আমাকে তথ্য দিবেন। আমি একটি সমীক্ষা করতে চাই। সমাধানের পথ বের করতে চাই।

Honeymoon love bird বলে একটি বড় ক্লাব গঠিত হওয়া উচিত, যাদের কাজ হবে,  ২০,০০০ সদস্যের সামান্য অর্থনৈতিক অবদানে,  ফেরতযোগ্য অনুদানে বা সহজ লোনে ভালোবাসা ময় জীবন গুলো রক্ষা করা।

একজন সংসদ সদস্যের শিক্ষিত সুন্দর পুত্র  নিয়মিত শ্বশুর বাড়ীতে

মানসিক ভাবে নির্যাতিত হয়ে থাকলেও এ ঘটনা ঘটতে পারে।

ছেলেটির, তার শ্যালকের, তার স্ত্রীর ও তার পিতা মাতার পাষ্ট সমস্ত রেকর্ড বিচার করলেই বেরিয়ে যাবে, কে আসল অপরাধী!  আত্মহত্যা না হত্যা,  আসল দায়ী কে!

খুব সম্ভব, ছেলেটির অর্থনৈতিক টানা পোড়েনের কারনে,  তার স্ত্রীর মতিভ্রম, অন্যত্র সংযুক্তি তার বড় ধরনের মানসিক পীড়ার কারন হয়ে থাকতে পারে,  সেটা চাক্ষুস করে কথা বলাতেও এরুপ ঘটনার জন্ম হতে পারে।

আমি তাদের জবান বন্দী নেয়ার সময় উপস্থিত থাকতে পারলে, বিচক্ষনতা, সূক্ষ জ্ঞান, চোখের তারার ওঠা নামা,  কথা বলার ভঙ্গী,  কন্ঠের ফ্রিকোয়েসি, আগে পরের ঘটনা বিবরন,  কল রেকর্ড যাচাই,  পরিবারের সদস্যদের অভিজ্ঞতা, পরিবারের অন্য সদস্যদের রি এ্যাকশান,  এসব দ্বারা মনস্তাত্বিক বিশ্লেষনের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধী সম্পর্কে আচ করতে পারতাম। আমার নির্ভেজাল হৃদয় অধিকাংশ সময় সঠিক বিচার করতে পারে।

মূর্খ হিপোক্রেট ফাকিং সোসাইটি ভালোবাসাটাকে

অপরাধ ও পাপ হিসেবে ঘৃনা করে, কিন্তু, তারা আশা করে,  সন্তান তাদের ভালোবাসবে, অথচ, তারা ভালোবাসা কনসেপ্ট টিতে বিশ্বাস করে না। চূড়ান্ত ভন্ড ভরা এই সমাজ।

the poet of love.

নীচের দুঃখজনক সংবাদটি পড়ুন

😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭

সাবেক এমপির ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

মৃতের বাবার দাবি হত্যা, শ্যালক বলছে ছাদ থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যা

ইত্তেফাক রিপোর্ট১৯:২২, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ | পাঠের সময় : ১.৮ মিনিট

facebook sharing buttontwitter sharing buttonmessenger sharing buttonwhatsapp sharing buttonsharethis sharing button

সাবেক এমপির ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

এমপিপুত্র ব্যারিস্টার আসিফ ইমতিয়াজ খান জিসাদ। ফাইল ছবি

রাজধানীর কাঁঠালবাগানের বাসার ৯ তলার বারান্দা থেকে ‘লাফিয়ে পড়ে’ ব্যারিস্টার আসিফ ইমতিয়াজ খান জিসাদের (৩৩) মৃত্যু হয়েছে। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) শহিদুল ইসলামের ছেলে। ব্যারিস্টার আসিফ শ্বশুর বাড়িতে থাকতেন।

Ad by Valueimpression

শহিদুল ইসলাম অভিযোগ করেছেন, তার ছেলেকে শ্বশুর বাড়ির লোকজন হত্যা করেছে। তবে শ্বশুরবাড়ির লোকজন বলছেন, বারান্দা থেকে লাফিয়ে পরে আত্মহত্যা করেছেন। শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে কলাবাগান থানাধীন কাঁঠালবাগান ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের ১৬৩ নম্বর বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

আসিফ সিরাজগঞ্জ কামারখন্দ বাগবাড়ী এলাকার অ্যাডভোকেট শহিদুল ইসলাম খানের ছেলে। শহিদুল ইসলাম ১৯৮৬-৯০ মেয়াদে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি কামারখন্দ) আসনের জাতীয় পার্টির এমপি ছিলেন। বর্তমানে তিনি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।

আসিফের শ্যালক সাইমন শাহিদ নিশাদ জানান, চার বছর আগে আসিফ তার বড় বোন সাবরিনা শাহিদ নিশিতাকে প্রেমের সম্পর্কে বিয়ে করেন। তবে আসিফের পরিবার এটি মেনে নেয়নি। এজন্য আসিফ কাঁঠালবাগান শ্বশুর বাড়িতেই থাকতেন। তিনি দাবি করেন, আসিফ মাদকাসক্ত ছিলেন। চার মাস রিহ্যাবেও ছিলেন তিনি। আসিফ ও সাবরিনার সঙ্গে মাঝেমধ্যে পারিবারিক বিষয়াদি নিয়ে ঝগড়া হতো। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে আবারও স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া বাঁধে। একপর্যায়ে আসিফ ৯ তলার বারান্দা থেকে রেলিংয়ের ওপর দিয়ে লাফিয়ে নিচে পড়েন। আসিফকে উদ্ধার করে প্রথমে স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ভোরে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে ভোর সাড়ে ৫টায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন : ৪০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে কর্ণফুলী টানেল সড়ককে ৬ লেন করার পরিকল্পনা

আসিফের বাবা শহিদুল ইসলাম বলেন, আসিফ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। মতিঝিলে দেশ ট্রেডিং করপোরেশনের লিগ্যাল অ্যাডভাইজার ছিল। তার শ্বশুর বাড়ির লোকজনই ভোরে খবর দেয় আসিফের অবস্থা ভালো না, তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে। পরে এখানে এসে আসিফকে মৃত দেখতে পাই। আমাদের সন্দেহ আসিফকে মেরে ফেলা হয়েছে। সে আত্মহত্যা করতে পারে না।

কলাবাগান থানার ওসি পরিতোষ চন্দ্র জানান, মৃত ব্যক্তির বাবার লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কী কারণে এবং কিভাবে তিনি নিচে পড়েছেন সেটা তদন্ত করে দেখা হবে।

ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক ঢামেকের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. সোহেল মাহমুদ বলেন, প্রাথমিকভাবে ওপর থেকে পড়ে যাওয়ার সিমটম পেয়েছি। এ ছাড়া তার ভিসেরা পরীক্ষা জন্য পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাবে।

Back To Top