Articles by Abdullah AL Masum
💎 বৈষম্যহীন, অহিংস সুন্দর 🌍 চাই
আবিষ্কার হয় নি, এমন শত শত গ্রহ রয়েছে সৌরজগতে। অনেক গ্রহ নিয়ে একটি সৌরজগত। অনেক সৌরজগত নিয়ে একটি গ্যালাক্সি৷ অনেক গ্যালাক্সি নিয়ে একটি মিল্কিওয়ে। হাজারো মিল্কিওয়ে আর গ্যালাক্সি নিয়ে এই পরিপূর্ণ সৃষ্টি-জগত৷
পুরো অস্তিত্বের মাঝে পৃথিবী একটি ধুলিকনার মতো তারার ন্যয়। একটি তিল বা বিন্দুর মতো। আমরা যারা শ্রেনী বৈষম্য, ধর্ম বৈষম্য,ক্ষমতা বৈষম্য,অর্থ বৈষম্যের জন্য আরেকটি মানুষকে ক্ষুদ্র চোখে দেখি, বড় ক্যানভাস নিয়ে ভাবলে, অনুভব করা যায় – এসব আসলে কতোটা অর্বাচীনতা! কতোটা অপরিনত মানসিকতা!
এসব মূর্খ-চিন্তা থেকে রুহু কে মুক্তি দিতে হলে, আধ্যাত্মবাদ এর আলোয় হৃদয়কে উদ্ভসিত করতে হবে। বিশ্ব শক্তির মূল আধারকে হৃদয়ের সাথে শক্তিশালী প্রনয় দ্বারা সংযুক্ত করতে হবে।
দূর হোক সকল ক্ষুদ্র চিন্তা, দূর হোক সকল গোড়ামি, কুসংস্কার, দূর হোক সকল ধর্মান্ধতা, দূর হোক সকল বৈষম্য, অহংকার, দূর হোক সকল হিংসা, বিভেদ।
পৃথিবী হোক এক শান্তির স্বর্গ, সকলের জন্য এক মিষ্টি ফুলের বাগান। সকলে হোক সকলের সহযোগী ও একান্ত আপন৷
অফুরন্ত ভালোবাসা৷
🎁 আবদুল্লাহ আল মাসুম
কবি, দার্শনিক, লেখক ও বিশ্ব মানবতাবাদী নেতা
💎 করোনা নিয়ে, যে পূর্নাঙ্গ লেখা
বাঁচাতে পারে আপনার ও অন্য আরেকজনের জীবন
যে ভুলটা অধিকাংশ মানুষ করে থাকে, জ্বর হলে, করোনা রিপোর্ট” এর জন্য অপেক্ষা করে এবং তারপর ঔষধ খাওয়া শুরু করে। আর, মূল সর্বোনাশটা এখানেই হয়ে যায়। কারন- জ্বর ও লক্ষন প্রকাশের পর রিপোর্ট আসতে মিনিমাম ৪ থেকে ৭ দিন সময় লাগে।
জ্বর হবার ঠিক দুদিনের মধ্যেই ঔষধ খাওয়া শুরু করা উচিত। করোনা না হলেও, ধরে নিতে হবে, এটি করোনা৷ প্রাথমিক অবস্থায় ঔষধ খাওয়া শুরু করলে ৯৯% সম্ভাবনা আপনি বড় জটিলতায় যাবার আগেই রক্ষা পাবেন।
করোনা সম্পর্কে সবাই কমবেশী জানে, যারা সচেতন। লেখার একদম শেষে করোনা কি তা ব্যাখ্যা করছি৷
☀️ জ্বর হলে যে ঔষধগুলো খেতে হবে –
Ivermectin+doxycyclin
group name -ivermectin, হলেও
⏱️ Scabo,tablet ivera ইত্যাদি অনেক নামে ঔষধটি পাওয়া যায়।
সহজলভ্য ও বেশ কার্যকর। নিজের ও আত্মীয় স্বজনের জন্য ঘরে মজুত করে রাখতে পারেন।
ওজন ৬০ কেজির বেশী হলে প্রথম বার ৩ টি ও ওজন ৬০ কেজির কম হলে ২ টি দিয়ে শুরু করলেই চলে।
ivermectin- 3tab once (6 mg) মার্কেটে ১২ মি গ্রাঃ ও পাওয়া যায়। আপনারা ৬ এমজি খাবেন।
Doxycyclin( group name)
৭ দিন খেতে হবে। সকালে একটি ও রাতে একটি। প্রথম ঔষধটির সাথে শুরু করবেন।
⏱️Doxycap, doxin,Doxi-a,
বিভিন্ন নামে ঔষধটি পাওয়া যায়। ১০০ মিঃ গ্রাঃ
🖨️(বিশেষজ্ঞ ডাঃ মমিনুল ইসলাম(বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়) এর পরামর্শ অনুযায়ী প্রেসক্রিপশানটি দেয়া হয়েছে,আর, লেখাটি লিখেছেন আবদুল্লাহ আল মাসুৃম)
☀ করোনার লক্ষন
– শুকনো কাশি,
কফ আসবে না৷
– গা ব্যথা
-জ্বর
-খাবারের স্বাদ পাওয়া যাবে না। পানির স্বাদও নয়।
-নিঃশ্বাস নিতে প্রথম দিকে সামান্য কষ্ট হবে৷
-সর্দি থাকতে পারে৷
-লুজ মোশন বা পাতলা পায়খানা।
🌼 সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য করনীয়
-নিজেকে একটি ঘরে সম্পূর্ন আলাদা করতে হবে৷
-আপনার পরিবারের লোকজন যারা আপনার সংস্পর্ষে এসেছেন, ১৪ দিন বাইরে যাওয়া যাবে না।
-হরদিশা হয়ে হসপিটালে ছোটার দরকার নেই। শ্বাসকষ্ট একান্ত সহ্য করতে না পারলে ভর্তি হতে হবে হসপিটালে।
-লক্ষন প্রকাশের দুদিনের মধ্যে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ঔষধগুলো খাওয়া শুরু করতে হবে।
– মনোবল দৃঢ় রাখতে হবে। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন। কারন- মনোবল ভাঙা মানুষ, অর্ধেক মৃতের সমান৷
– যতো দ্রুত সম্ভব করোনা পজেটিভ কী না, টেষ্ট করাতে হবে৷
– প্রতিদিন দুইবার গরম পানির ভাপ নাক দিয়ে নিতে হবে, তিন/চার বার আদা লবঙ্গ দিয়ে চা খেতে হবে। (চিনি, চার ভাগের এক ভাগ, প্রতি কাপে)
-গরম স্যুপ উপকারী।
প্রতিরোধের চেয়ে প্রতিকার উত্তম। কীভাবে করোনার ছোবল থেকে বেঁচে থাকবেন!
– বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন
-চশমা পড়ুন
-মাথার ক্যপ জরুরী নয়
-বিনা কারনে চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকুন
-মিনিমাম ৩ ফুট দূরত্ব বজায়ে চলুন।
-ঘরে ফিরে সাথে সাথে খুব ভালো ভাবে সাবান ঘষে গোছল করুন।
-সারাদিনে ৩/৪ বার ২০ সেকেন্ড করে সাবান দিয়ে হাত ধোন।
-প্রতিদিন দুকাপ আদা চা খাওয়ার চেষ্টা করুন।
-বাড়ীর বাইরে না গিয়েও অনেকের করোনা হচ্ছে৷ বাইরে থেকে আসা বাজার, ফ্রীজে রাখলে ৪১ দিন করোনা ভাইরাস সেখানে বেচে থাকতে পারে। ঘরে বাজার এলে, যেগুলো সম্ভব ৩ দিন বাইরে ফেলে রেখে ঘরে ঢোকান, মাছ মাংস কলের নীচে ১০ মিনিট ধৌত করে, ঘরে সংরক্ষিত পলি দ্বারা আবৃত করে ফ্রীজে রাখুন৷ শাক সবজি খুব ভালো ভাবে ধুয়ে রান্না করুন, বিস্কিট জাতীয় প্যাকেট সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, বাইরে থেকে আসা বাজারের ব্যাগ পলি ডাষ্টবিনে ফেলে দিন।
-আপনার করোনা হলেও আপনি বেঁচে যাবেন, যদি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশী থাকে৷ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলে, নীচের খাদ্যতালিকাটি অনুস্বরন করুন
এসব খাদ্য নিয়মিত অবশ্যই খাবেন
১/ আলু*
২/লেবু*
৩/ লাউ*
৪/উস্তা/করলা*
৫/কালিজিরা ( ডালের সাথে মিশিয়ে খান খারাপ লাগবে না। রোজ হাফ চামচ মিনিমাম)*
৬/মধু ( হাফ চামচ, সপ্তাহে দুতিনবার,ডায়বেটিক থাকলে, এটা দরকার নেই।)
৭/ আম/আপেল/কলা
৮/ একটি আমলকি প্রতিদিন*
৯/সপ্তাহে অন্তত চারটি ডিম, হার্ট এর বেশী সমস্যা থাকলে, ডিম এর কুসুম ছাড়া শাদা অংশ খাবেন।*
১০/প্রোটিন এর চাহিদা মেটাতে মাছ,মাংস, সামর্থ্যে না হলে, মশারি ডাল।*
১১/ শাকসব্জি*
১২/ পেপে, পেঁয়ারা, দেশী ফল *
১৩/ কচু শাক, কচুমুখী, লতি।
১৪/ গাঁজর*
১৫/ এক কাপ গরুর দুধ সপ্তাহে চারদিন মিনিমাম*
১৬/ সকাল বেলা আধা ঘন্টা রোদ নিবেন গায়ে।
১৭/ ৩০/৩৫ মিনিট জোর গতিতে হাঁটা
১৮/রাত বারোটার মধ্যে ঘুমাবেন ও সকাল আটটার মধ্যে উঠবেন।
১৯/প্রতিদিন ১৬ গ্লাস পানি খেতে হবে. আমাদের শরীরের ৭৫ ভাগ পানি।
২০/সাদা লবনের পরিবর্তে পিংক সল্ট, বা সৈন্ধর্ব লবন বা হিমালয়ান সল্ট খাবেন। মীনা বাজার,আগোরা, এসবে পাওয়া যায়।
২১/ শাদা চিনি কম খাবেন। ক্ষতিকর।
২২/ শাদা আটার পরিবর্তে লাল আটা খাওয়া প্র্যাকটিস করুন।
২৩/ সাধারন সয়াবিন এর পরিবর্তে সূর্যমুখী বীজ এর তেল বা সানফ্লাওয়ার ওয়েল অনেক উপকারী। বি-১,বি-১২ ভিটামিন বিশেষভাবে যুক্ত থাকে, হার্ট এর জন্য ভালো৷ ২৪/ কাঁচা লবন কম খাওয়ার প্র্যাকটিস করুন৷
২৫/সকালে রাজার মতো, দুপুরে মধ্যবিত্তের মতো ও রাতে অভাবীর মতো খাওয়া দাওয়া করা উচিত। রাতের খাবার গুলে শরীরে বার্ন হয় না। বৃদ্ধ বয়েসে অনেক সমস্যা তৈরি করে৷ রাতে সব্জি, লাল আটার রুটি বেষ্ট। আর এক কাপ দুধ। রাত আটটার মধ্যে ডিনার শেষ করুন৷ ৯ টার পর কোনো ফল, চিনি যুক্ত খাবার খাবেন ন৷
২৬/ সপ্তাহে একদিন উস্তার রস খাওয়ার প্র্যাকটিস করুন। আধাকাপ। অনেক সমস্যা থেকে, ভবিষ্যতে লাখ লাখ টাকা খরচ থেকে বাচবেন।
২৭/প্রতিদিন সকালে এনার্জি বুষ্টার-AB” খান ( এটা আমার নিজস্ব রেসিপি। খুব শীঘ্রই পাবলিশ করবো। বারো টাকা খরচে ৪ মিনিটে বানানো
যায়!)
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এ ঔষধগুলো গৃরহন করুন
Civit -প্রতিদিন একটা৷
zinc-(20 mg,tablet) প্রতিদিন একটা৷
D-rise,D-cap (vitamin D,40,000 unit) সপ্তাহে একটি ৷
করোনা
করোনা একটি ভাইরাস৷ যা দেহে প্রবেশ করে নাক চোখ ও মুখ দ্বারা৷ ভেতরে গিয়ে সংখ্যায় দ্রুত বাড়তে থাকে, যাদের দেহে এন্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, করোনা ভাইরাস সে দেহে, নিজে মরার বদলে, ফুসফুসে এমন এক কান্ড ঘটায় যে, দেহের মালিক নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যায়। আতঙ্কগ্স্থ হওয়ার কিছু নেই, ৯৫% মানুষ সুস্থ হয়ে ওঠে৷ যারা ৬০+ এবং অনেক রোগ শোকে ভুগছে, তাদের জন্য এটি বেশ ভয়ংকর দুশ্চিন্তার৷
সমগ্র পৃথিবীতে এর প্রতিষেধক এখনো আবিষ্কার হয় নি। ইউএসএ,চায়না, নাইজেরিয়া, বাংলাদেশ, ভারত চেষ্টা চালাচ্ছে৷
প্রতিদিন মৃত্যুর মিছিলে যুক্ত হচ্ছে চেনা অচেনা নাম, ভয় নয়, সচেতনতাই জয় হতে পারে।
বিনামূল্যে চিকিতসা, সামান্য শ্বাসকষ্টে অক্সিজেন সিলিন্ডার বাড়ীতে দরকার হলে বা লাশ দাফন কাফন এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস এর বিনামূল্য প্রয়োজনে আমাকে জানাবেন। পরিচিত কয়েকটি সংগঠন এ বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছে৷ সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করবো৷ তাদেরকে আরো সংগঠিত হতে আমি সহযোগীতা করছি, আপনারও পাশে থাকবেন, নিজেদের ও সকলের প্রয়োজনে৷
ওপরের সমস্ত নির্দেশনাগুলো জীবনের গভীরে স্থাপন, ধারন ও পালন করুন, পরিচ্ছন্ন, সচেতন, জীবন গড়ে তুলুন৷
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তৈরি রাখুন, করোনা নামক বহিঃশত্রুর আচমকা আক্রমন যেনো আপনার দেহের রাজ্য ঠেকাতে পারে৷ হাসিমুখে নির্ভয়ে প্রস্তুত থাকুন। এক তৃত্বীয়াংশ লোকের করোনা হবে, আপনারও হতে পারে৷ প্রতিকার প্রতিরোধ, সচেতনতা, সাবধানতা আর মনের শক্তি নিয়ে আপনি প্রস্তুত থাকলে, এক তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিবেন, করোনা, কোনো ব্যপার না।
অফুরন্ত ভালোবাসা।
আবদুল্লাহ আল মাসুৃম
কবি,দার্শনিক ও সমাজকর্মী
🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓
💎প্রসঙ্গ-সরকারের মনোযোগ ঘোরাতে হবে৷
১০ কোটি মানুষ ৩ বেলা পেট পুরে মন ভরে যা ইচ্ছা খেতে পারে না৷ ছোট ছোট শখ পূরন করতে পারে না। একটি জীবন কেটে যায়, একটু কোথায় বেড়াতে পারে না৷ ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে জীবন উদযাপন করতে পারে না। অনেক সময়,অর্থের অভাবে চিকিতসার পূর্ণতা পায় না।
অথচ, আমাদের জীবন একটাই, লক্ষ লক্ষ জীবন আমাদের নয়। ধনী হওয়া মানে, বৃহত জনগোষ্ঠীর জন্য অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা। বিলাসিতা নয়। বিলাসবহুল জীবন ও সম্পদশালী হওয়া মানেই শুধু ধনী হওয়া নয়, স্বচ্ছল, উচ্ছল জীবন পাবার জন্য অর্থনৈতিক মুক্তি ও মূলতঃ মানসিক ভাবে ধনী হওয়া।
রাষ্ট্র, ধনে ও মনে ধনী হলে, সকলের জীবন মান উন্নত হবে। গত ৪৮ বছরে রাষ্ট্রের কাঠামো উন্নয়নে সমস্ত সরকার কাজ করেছে৷ সেটাই ছিলো আসল মনোযোগ৷
রাজনীতির মূল মনোযোগ এখন মানুষের জীবন মান উন্নয়নের দিকে ঘোরাতে হবে৷ নইলে, ধীরে, মানুষের মনে সব আয়োজনের অসারতা প্রমান হবে।
🍏আবদুল্লাহ আল মাসুম
কবি, দার্শনিক ও বিশ্ব মানবতাবাদী নেতা
💎তথ্যটি না জানা থাকলে, সমস্যায় পড়লে বের হওয়ার রাস্তা নেই।
How you will solve account/Messenger log in problem in facebook?
for, #unexpected error occured
গত দুদিন খুব পেরেশানি তে ছিলাম।
নতুন একাউন্ট থেকে ফেসবুক চালাচ্ছিলাম google chrome থেকে। কোনো ভাবেই #Messenger এ ঢুকতে পারছিলাম না বা app থেকে ফেসবুকেও নয়।
google chrome থেকে চালালে ফেসবুক ২০ গুন স্লো হয়ে যায়। বিরাট ঝামেলা। যতোবার চেষ্টা করি, unexpected error দেখায়৷ বহুবার ইনষ্টল, আনইনষ্টল করলাম ফেসবুক আর মেসেঞ্জার এপস প্লে ষ্টোর থেকে। cache আর cash clear করলাম। মোবাইল restart করলাম। কাজ হলো না।
ইউটিউবে ১০ টি লার্নিং টিউটরিল ফলো করলাম। কাজ হলো না। আমি ছাড়বার, হারবার পাত্র নই।
নক করলাম আমার তৈরী একটি গ্রুপে। সেখানে
web site developer আর এপস ডেভেলপার আছে ২৯ জন। সবাই নীরব৷ তাদের কাছে সমাধান থাকলে নিশ্চই দিতো।
এ পর্যায়ে সর্বশেষ চেষ্টা হিসেবে, ফেসবুক এপ মূল ডেভেলপার কে mail করলাম। তারা আমাকে facebook Beta version ব্যবহারের পরামর্শ দিলো।
beta version হলো pre released version, যা সর্বসাধসরনের জন্য এখনো বাজারে ছাড়া হয় নি। বেটা ভার্সন play store থেকে download করতে গিয়ে দেখি – ১০০ কোটি বার ওটা ডাউনলোড হয়েছে।
আর ডাউনলোড করতে দিচ্ছে না, তাই। ওদের কোটা শেষ। বা ভার্চুয়াল স্পেস। তবু, আমি চমকে গেলাম, এতো মানুষ পৃথিবীতে advance facility enjoy করে! বেটা ভার্সনে অনেক নতুন নতুন ফিচার, সুবিধা থাকে, যা আমাদের রেগুলার এপস এ নেই।
কী যন্ত্রনা!
এবার, শুরু করলাম একা একা গবেষনা। ২৯ মিনিটের রিসার্চে বিষ্ময়করভাবে সাফল্য পেয়ে গেলাম। হা হা। এখন মেসেঞ্জার ও ফেসবুকে এপস দিয়ে প্রবেশ করেই লিখছি। আহা, কী আনন্দ আকাশে বাতাসে!
কেউ কখনো অনুরূপ সমস্যায় পড়লে আমার সাথে ডিরেক্ট কল করে কথা বলবেন। অনেক পেরেশানি থেকে বেচে যাবেন।
আমার নামটা মুখস্ত করে রাখুন। হোয়াটস আপ নাম্বার নিয়ে রাখুন।(ফেসবুকে একাউন্ট যে কোনো সময় ভ্যানিশ হতে পারে। কারন, আমি অনেক বিপ্লবী টাইপ লেখা লিখি৷ নোট করে রাখুন। বিপদের সময় কাজে লাগবে৷)
এই সমস্যাটি হয়েছিলো, কারন- এপটি, হারিয়ে যাওয়া একাউন্ট পূর্বের gmail দ্বারা recognised ছিলো। সমস্যা করছিলো নতুন ইমেইল ও একাউন্ট লগ ইন এ।
আমি কোনো সমস্যার মুখোমুখি দাড়ালে অনেকের উপকার হবে বলেই, হয়তো মহান আল্লাহ আমাকে নানা রকম সমস্যার মুখোমুখি ফেলেন৷ আলহামদুলিল্লাহ৷
অফুরন্ত ভালোবাসা৷
আবদুল্লাহ আল মাসুম
💎 💰 🌹🍏 Best business idea
ধনীদের তালিকায় পৃথিবীর শীর্ষ ৫ ব্যক্তির মূল ব্যবসা হলো It realeated.
It business e ২০ লাখ টাকা ইনভেষ্ট করে ১০০ থেকে ১০০০ কোটি টাকা রুজি করা সম্ভব৷
এমাজং,আলি বাবা, ফেইসবুক এর মালিক মার্ক জুকারবার্গ, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রথম ধনী বিল গেটস সবার
ব্যবসা It.
এসবই এক একটা ওয়েব সাইট। এসবই এপস আর সফটওয়ার বিজনেস।
ওয়েব ডেভেলপার, আইটি ইঞ্জিনিয়ার আর এ বিষয়ক ডক্টরেট থাকলেই কেউ বিপুল সম্পদ এ সেক্টর থেকে অর্জন করতে পারবে, তা কিন্তু নয়।
বিষয়টা হলো – আইডিয়া। নতুন আইডিয়া সবাই ফর্ম করতে পারে না। সেটাকে পরিচালনা করে গ্রহণযোগ্য করতে পারে না।
২০ লাখ কে ২০ কোটি তে রুওান্তর করতে যে Planning Brain বা intelectual creative hight দরকার, সেটা হলো আসল ইনভেষ্টমেন্ট।
কোনো ব্যবসায়ী একবার আমার কথার অর্থ বুঝে গেলে,
পর্দা ফেটে যাবে। চোখের পর্দা ঝরে পড়লে,
নতুন সোনালি দিন অনুধাবন করতে পারবে।
জীবনে অনেক বড় হবার পূর্বশর্ত হলো –
Super positive +super cool+বিচক্ষন হওয়া।
safety + security+ safegurd+Back up plan+ intilligence + new idea+interesting Marketing policiy+দূরদর্শীতা+power+right connections থাকলে
Business boom না করার কিছু নেই।
পৃথিবীর সব ব্যবসার উপযোগীতা হারাবে, নতুন ব্যবসার ধারনা আসবে, যাবে। কিন্তু, আইটি বিজনেস পৃথিবী ধ্বংসের আগ দিন পর্যন্ত রাজত্ব করবে।
আপনাদের পরিচিত কেউ আপানকে এডভান্স চেক,ব্যাংক গ্যারান্টি, এসেট গ্যারান্টি বা অন্য উপায়ে আপানার ইনভেষ্টমেন্ট কে safe secure করতে পারলে,
যদি তার মধ্যে ওপরে উল্লেখিত সমস্ত গুন থাকে, তার পিছু ছাড়বেন না। যে কোনো ভাবে তার মন যুগিয়ে, গায়ে পড়ে টাকা ইনভেষ্ট করুন। বড় হতে পারবেন। বহুদূর যাবার পথ আছে।
বিশ্বাসে মেলায় বস্তুু, তর্কে বহুদূর৷
আমার কথা অন্ধভাবে বিশ্বাস করার প্রয়োজন নেই।
world business statatics নিয়ে রিসার্চ করুন।
চোখ খুলে যাবে।
খেয়াল রাখবেন, বৈবাহিক সম্পর্ক, বন্ধুত্বের সম্পর্ক, প্রেমের সম্পর্ক, বা ব্যবসায়িক সম্পর্ক পরিচিত ও অপরিচিত যার সাথেই গড়েন না কেন, জেনে নিতে হবে তার খুটিনাটি, বিশেষ করে মানসিকতা কেমন!
এ দেশ খন্দকার মুশতাক এর দেশ, দশ বার ভেবে দৃঢ় সংকল্প হয়ে আগাবেন। বিয়ে বা একটি সম্পর্ক করাটা বড় কথা নয়, বড় হলো – আগামি ৫০ বছর সেটা টিকতে তো হবে।
চেষ্টা করবেন বুঝে নিতে – যার নেতৃত্বে এগুবেন, তিনি একজন postive wondeful person কী না!
আমার বিচার মতে wonderful person বলতে কী বোঝায়, তা আরেকটি লেখায় সবিস্তারে পড়ে নিবেন।
চারিপাশে, সেরকম উপযুক্ত কাউকে খুঁজে না পেলে, চেষ্টা করে যান, সার্চ করতে থাকুন, মানুষ কয়লার খনি ভেদ করে হীরা উত্তোলন করে, আপনি চেষ্টায় নিমগ্ন থাকলে, আপনি সঠিক একজন মানুষ পাবেন না, আমি সেটা বিশ্বাস করি না।
অফুরন্ত ভালোবাসা।
সকলের কল্যান হোক।
আবদুল্লাহ আল মাসুম
কবি, দার্শনিক, বিশ্ব মানবতাবাদী নেতা ও উদ্যোক্তা
🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓🍓
🍏 চমকপূর্ণ নতুন আইডিয়া
সেভ করা, চুল কাটা ফ্রী
গড়ে তুলুন concept saloon.
সেলুনের কমন সার্ভিস, সেভ করা, চুল কাটা আমি ফ্রী করে দিতে পারি৷
এটি একটি নতুন বিজনেস মডিউল বা আইডিয়া।
জনগন ওয়েল ডেকোরেটেড স্মার্ট একটি সেলুনে আসবেন, এক কাপ কফি ও বিস্কেট খাবেন। ফ্রী ওয়াইফাই চলাবেন, অপেক্ষাকালীন সময়ে মুভি দেখবেন।
ফ্রী চুল,দাড়ি কাটিয়ে যাবার সময় একটি টি শার্ট বা বই কিনে নিয়ে যাবেন। বই বা টি শার্ট এর মূল্য হবে ১৫০ টাকা। একই টি শার্ট বা বই বাইরে থেকে কিনতে গেলে তার খরচ হবে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা।
ছোট্ট একটি পন্য কেনার শর্তে চুল, দাড়ি কাটা ফ্রী৷
কেউ যদি, টি শার্ট, বই কিনতে আগ্রহী না হয়, বাজার মূল্যে তিনি চুল দাড়ি কাটাবেন, যাওয়ার সময় একটি বই বা একটি টি শার্ট উপহার নিয়ে যাবেন।
এবার বলুন, কেমন হয়?
আমি, একজন তুখোড় ব্যবসায়ী।
এই পন্থায়, যিনি একটি সেলুন করবেন, তার সেলুনে পুরো এলাকার ভীড় থাকবে।
অন্য সেলুনে ৫০ হাজার টাকা রুজি হলে, এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার রুজি হবে দ্বিগুন।
আপনি যদি, আপনার এলাকায় এরকম একটি কনসেপ্ট সেলুন করতে চান, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। ঢাকার ভেতরে হতে হবে।
এক বছরে যারা মিনিমাম ১২ বার সার্ভিস নিবেন,
কোনো পন্য কেনা ছাড়াই, কোনো শর্ত ব্যতি রেখে (টি শার্ট, বই ক্রয় ব্যতীত) , ২ বার
সেভ করতে পারবেন ও চুল কাটাতে পারবেন।
অফুরন্ত ভালোবাসা।
🍏আবদুল্লাহ আল মাসুৃম
💎 একজন নম্র ভদ্র মানুষকে তার ভুল ধরিয়ে দিলে,
সে সংশোধিত হবে, কৃত কর্মের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবে।
একজন অভদ্র, মাদকাসক্তকে, তার ভুল ধরিয়ে দিলে
সে আপনাকে বেইজ্জতি করবে৷
অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করবে।
ভালো কে আরো ভালো করা যায়,
কিন্তু, খারাপ কে ভালো করতে চাইলে
কারো শুভাকাঙ্খী হয়ে ভালো কথা বলে দেখেন।
আসল চেহারা ছদ্মবেশ থেকে বেরিয়ে উলঙ্গ হয়ে যাবে।
মানুষের সম্মান আর উচ্চতা আসলে কিন্তু, বংশ পরিচয়,
অর্থের প্রতিপত্তি আর পদের কারনে নয়।
ব্যবহারে বংশের পরিচয়।
কলকাতায় ইতিহাসের মহারাজা টিপু সুলতানের বংশধররা
রিক্সা চালায়। বংশ গৌরব হতে কর্মগৌরব অনেক উত্তম।
অনেক শত কোটি টাকার মালিক আছে,
যারা সমাজের মানুষের রক্ত চুষে বড়ো হয়েছে।
আমরা কি অর্থের প্রতাপে, দানব আর লুটেরাদের শ্রদ্ধা করবো?
না কি, মানবিক সহযোগী কল্যানকামী মানুষকে শ্রদ্ধা করবো?
অনেকের বিশাল সম্পদের পেছনে আছে রক্তের হোলির ইতিহাস, জুলুম, দূর্নীতি আর অত্যাচার।
আমরা বড় মনে করি সত্য, সততা, মানবিকতা আর কল্যানকামীতাকে, প্রকৃত শিক্ষা, নম্রতা আর সুন্দর আচরনকে।
রাবিশ ব্যবহারের ব্যক্তিরা,
অপরাধ ও অন্যায় করে,নিজে ভুল করে অযৌক্তিক ভাবে উচ্চবাচ্য করা ব্যক্তিরা, দূর্নীতি করে টাকা কামানো ব্যক্তিরা আমাদের চোখে কেয়ামত অবধি খুবই তুচ্ছা ও নগন্য। তারা অন্যদের ছোট ভাবে, কিন্তু, জানে না, তারা মানুষের কতোটা ঘৃনার পাত্র বা পাত্রী!
সুরের জন্য যেমন বুক ভর্তি প্রেম রাখা প্রয়োজন,
অসুরের জন্য ঘৃণাটাও জোড়ালো হওয়া চাই।
🍏 আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
💎 প্রসঙ্গ – ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট
বড় সার্টিফিকেট, ডিগ্রী অর্জন ও প্রকৃত শিক্ষিত ব্যক্তি এক কথা নয়।
বড় মাপের, বিপ্লবী, যুগান্তকারী,পথ প্রদর্শক অমর ব্যক্তি বর্গরা থট প্রসেস, ক্রিয়েটিভিটি, এবং গড গিফটেড ইনার এসেট, নতুন পথ আবিষ্কারের কারনে ও চমকপ্রদ খোলা দৃষ্টির কারনে বড় মাপের আন্তর্জাতিক সম্পদে রূপান্তরিত হন।
কাজী নজরুল ইসলাম অষ্টম শ্রেনী পাশ করেছিলেন, তার ওপর গন্ডায় গন্ডায় ডক্টরেট হয়।
সেলফ লার্নড ও ন্যাচারালি এডুকেটেড অনেক ব্যক্তি হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন আমাদের ও অনেক সমাজে।
মহানবী, বিশ্বনেতাদের অন্যতম৷ উনি পড়তে ও লিখতে জানতেন না।
নাযিলকৃত সমস্ত আয়াত মুখস্ত রাখতেন। আমি কাউকে কলাপাতা
এমেরিকান, কানাডিয়ান সার্টিফিকেট দিয়ে মূল্যায়ন করি না৷
সার্টিফিকেট হলো সর্বোচ্চ ১০/২০ লাখ বেতন পাবার রাস্তা।
১০০ থেকে ১০০০ বানাতে হলে অথবা সকলের কল্যানে কাজে লাগতে হলে, অন্য অভ্যন্তরীন সম্পদ দরকার।
হাতে গোনা কিছু মানুষ সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদে
infinty person 8.
সম্ভাবনা, কল্যান আর সমৃদ্ধির যেখানে সীমা নেই।
সঠিক মানুষের সাথে বন্ধুত্ব তৈরী আপনার বিষ্ময়কর সাফল্য অর্জনের প্রথম ধাপ।
🍏আবদুল্লাহ আল মাসুৃম π
the poet of love.
b-g.d
💎 স্যাটেলাইট চ্যানেল world tv অনুমোদন পাবার পূর্বেই ইউএস থেকে ব্রডকাষ্ট করি, ২০০৯ সালে। প্রায় ৮৫ জন মরোনোত্তর চক্ষু দান করে একটি অনুষ্ঠানে মুক্তুযুদ্ধ যাদুঘরে। world tv এর ১২৬ টি দর্শক ফোরাম তৈরী করেছিলাম ৫৬ টি দেশে। বাংলাদেশের দর্শক ফোরামের নেতৃবৃন্দদের সহযোগীতায় মরোনত্তর চক্ষু দান সফল করি। অনুষ্ঠানে আমি বক্তব্য রাখার পর
তাতক্ষনিক ১৮ জন সিদ্ধান্ত গ্রহন করে মরোনত্তর চক্ষু দান করার।
আমি ৩ কোটি টাকার মেশিনারি ব্যতীত একটি স্যাটেলাইট চ্যানেল ব্রডকাষ্ট করতে পারি, এমসিপিসি প্লাটফর্মে। এটি ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, ষ্টার জলসা, বা বাংলাদেশের যে কোনো স্যাটেলাইট চ্যানেলের মতো সমস্ত টিভি সেট এ দেখা সম্ভব, রেগুলার চ্যানেলের মতোই।
সরকারী অনুমোদন না পাওয়ায় ও ইনভেষটরদের সাহস করে আরো কিছুটা এগিয়ে না আসার কারনে, এটিকে সফল করা যায় নি। এখন আমার ইচ্ছে একটি পাওয়ার প্লান্ট বা সেভেন ষ্টার রিসোর্ট করার।
ফরেন বিগ লোন জেনারেট হলে, ২/৩ টি টিভি রেডিও আঙুলের চিপা দিয়ে আমি বানাতে পারবো, যেহেতু সেই জ্ঞান দক্ষতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞত সবই আছে। অনুরূপ ব্যবসায় প্রথম দুয়েক বছর লস হয়। লসের ব্যবসায় কাউকে ভাগীদার করতে চাই না।
আল্লাহর মর্জি হলে, আমি একক মালিকানায় সেসব প্রতিষ্ঠা করবো। পার্টনার নিবো না। দশ বছর ইনভেষ্টমেন্ট হন্যে হয়ে খুজেছি। তিনটি গ্রুপ ৩০/৪০ কোটি টাকা ইনভেষট করার জন্য সর্বোচ্চ আগ্রহী ছিলো৷ আছে।
তাদের শর্ত একটাই, অনুমোদন হবার পরই তারা ইনভেষট করবে। পাকা আম বেশী টাকা দিয়ে কিনবে। কাচা আম কিনে জাক দিয়ে পাকিয়ে খাওয়ার ইচ্ছা তাদের নাই।
অন্যদিকে, আমাদের রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বাহ্যিক অর্থ ও স্বজনপ্রীতিকে বড় করে দেখা হয়৷ এখানে, সঠিক যোগ্য ব্যক্তিরা এটেনশান পায় না। এসব কান্ড সম্পন্ন করা বেশ খরচা পাতির ব্যপার৷
যোগ্যতা, এমন জিনিস যে, ২০ কোটি টাকার ইনভেষ্টমেন্টকে যা ১০০ কোটি টাকায় রুপান্তর করতে পারে মাত্র ৩ বছরে। যোগ্যতার দাম সবসময় ৫ গুন, এটা, না সরকার, না ইনভেষটর কেউই বুঝতে চায় না। মানতে চায় না। এক দল ক্ষমতার দাপটে অন্ধ। অন্য দল টাকার মোহে ধরাকে সরা জ্ঞান করে।
পৃথিবীতে এখন এমন সিষ্টেম ডেভেলপ করেছে ৷ টিভি চ্যানেল চালু করতে লাইসেন্স এর কোনো দরকার নাই।
তবে, তিন বছর চালানোর টাকা হাতে থাকতে হবে। লাইসেন্স না থাকলে, সমস্যা হলো বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন বৈধ ভাবে নেয়া যায় না। এটা অসুবিধা।
এভাবে লাইসেন্স ব্যতীত সিংগাপুর ইউএস এ, মালয়েশিয়া থেকে কয়েকটি টিভি চ্যনেল মার্কেটে অলরেডি চলছে। যেমন৷ জয়যাত্রা, মুভি বাংলা, আগে চলতো চ্যানেল সিক্সটিন, আমারটা, চ্যানেল এস সহ বেশ কিছু কোম্পানি৷
আমি সরকারকে অনুরোধ করি, যাদের চালানোর মেধা আছে, লাইসেন্স দিয়ে দেয়াই ভালো, নইলে, তারা টিকে থাকার জন্য তাবিজ কবজ জাতীয় বিজ্ঞাপন নিয়ে, বিভিন্ন ব্যক্তির লেজুরবৃত্তি করে, হলুদ সাংবাদুকতা করে সমাজকে ধ্বংস করবে। বিশ্বায়নের যুগে যেহেতু আটকানো সম্ভব নয়,মেনে নেয়াই ভালো, এতে বরং সরকার ভ্যাট ট্যাক্স পাবে, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট বড় অংকের টাকা ভাড়া পাবে।
কেউ, প্রচলিত আইনে অপরাধে জড়িত হলে তো আইন কানুন আছেই! এতো টেনশান কেন?
অগনিত লোক মুদির দোকান চালাতে পারলে কিছু লোক চ্যানেল চালাতে পারবে না কেন?
ছোট আর বড়, দুটোই ব্যবসা। মুদির দোকানকে ছোট করে দেখার কিছু নাই। আজকাল ২/৩ কোটি টাকা খরচ করে মুদির দোকানও তৈরী হয়৷ যেমন -আগোরা,স্বপ্ন ইত্যাদি।
দৈনিক প্রথম আলো,আরটিভি সহ কয়েকটি দৈনিক পত্রিকা ও চ্যানেল এসব চ্যানেলের বিরুদ্ধে অনেক সময় আইন ভাঙার অভিযোগ এনে অবৈধ চ্যানেল হিসেবে আখ্যায়িত করে বড় বড় সংবাদ শিরোনাম করেছেন, আমি বলি কি,
যেসব প্রতিষ্ঠান দাড়ালে মেধাবীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়, তাদের বিরোধীতায় না গিয়ে, ডাউনলিংক নীতিমালা যুগোপযোগী নয়, সে দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে লেখালেখি, আলোচনা করুন৷ উদার প্রযুক্তি বান্ধব নীতিমালার জন্য কাজ করুন, সেটা বরং হবে কল্যানময় দূরদর্শীতা ও প্রজ্ঞা।
এক কোটি টাকার একটা প্যারাডো গাড়ী একজন টোকাই ও ঢিল মেরে কাচ ভেঙে দিতে পারে। কারো ক্ষতি সাধন করা ও কিছু নষ্ট করার মধ্যে কোনো বাহাদূরী নাই। ধ্বংস করা শয়তানের কাজ। সৃষ্টি হলো আল্লাহর গুন৷ সৃষ্টিতে সহযোগী হবেন। চিন্তার গতিকে ঘোরাতে হবে বড় কল্যানের জন্য। আইন পরিবর্তনশীল, কোরআনের আয়াত নয়। পিছিয়ে থাকা আইনকে যুগোপযোগী করার চেষ্টায় রত থাকাই অগ্রগামী কল্যানপ্রসু সাংবাদিকতার উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
আইন দিয়ে কি প্রযুক্তির আশীর্বাদ কে অবদমিত করা যায়? যায় না। সরকার একবার ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছিলো। মানু্ষ vpn দিয়ে জাপান কানাডা হয়ে ফেসবুকে ঢুকেছে, বাংলাদেশে বসে, বাংলাদেশ থেকে ঢুকতে পারে নাই৷ প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে আমাদের
আধুনিক ধ্যান ধারনা কে গ্রহন করতে পারতে হবে।
প্রযুক্তিকে অস্বীকার করলে সমস্যা বাড়বে, কমবে না। লল
বিল গেটস, টাকার জোড়ে বিল গেটস হয় নি। হয়েছে মেধার জোড়ে। বিশ্ব অর্থনীতির ইতিহাস আমার কথার সাথে মিলিয়ে দেখেন।
নীচে ছবিতে আমার ১৬/১৭ জন সহকর্মী আমার জন্মদিন হঠাত আয়োজন করার একটি ছবি৷
কিছু স্নৃতিময় ছবি পোষ্ট করার মধ্য দিয়ে ওয়ার্ল্ড টিভি প্রতিষ্ঠানটির
যবনিকা ঘোষনা করলাম।
আবদুল্লাহ আল মাসুম
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
world tv
💎 #টাকার মুখ
টাকা খরচ করার জন্য৷ চিরদিন ধরে রাখার জন্য নয়।
যারা শুধু টাকা বোঝে, জীবন বোঝে না, তারা দশ কোটি টাকা পকেটে রেখে কোথাও বেড়াতে যেতে ভয় পায়, টাকা খরচ হবে। সন্তানকে একটি গাড়ী কিনে দিতে ঘাম ছুটে যায়। টাকা খরচ হবে! নিজের চিকিতসাও ঠিক ভাবে করাতে চায় না। টাকা খরচ হবে! কোটি কোটও টাকার জমি ফেলে রেখে কোনো একটা ব্যবসায় টাকা খাটাতে ভয় পায়, লস যদি হয়! জমি বেদখল হয়ে যায়, ভেজাল ও তো লাগে, মামলায় ঝুলেও থাকে, সেদিকে দিশা নেই!
কালে কালে টাকার চেহারা পরিবর্তন হয়৷ একই মানের টাকার অনেক পুরোনো চেহারা এখন আর মার্কেটে নেই।
টাকা একটি জড় বস্তুু৷ প্রেসে ছাপা হয়। প্রিন্টেড কাগজ।
যে টাকা মানুষ আবিষ্কার করেছে, সে টাকা মানুষের থেকে বড় হয় কীভাবে?
পৃথিবীতে এক সময় তো টাকাই ছিলো না! কীভাবে চলতো পৃথিবী! ছিলো বিনিময়! সে সময় দূরে নয়, পৃথিবীতে টাকা থাকবে না, সব হয়ে যাবে ই কারেন্সি। ডিজিট৷ এখনই তো আছে বিকাশ, রকেট, নগত, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিক কার্ড, বীট কয়েন,
ক্রিপটো কারেন্সি, সুইফট কোড!
সেদিন দূরে নয়, কাগজের টাকার কোনো অস্তিত্ব থাকবে না,জগতে, কিন্তু, তখনো জগতে মানুষ থাকবে, হৃদয় থাকবে, প্রেম ও অনুভূতি থাকবে!
দারিদ্রে চেনা যায় স্ত্রী, বন্ধু, প্রেমিক আর স্বজনদের মুখ।
যারা, টাকার উত্তাপ কম পেয়ে বন্ধু, স্বামী, প্রেমিককে ছেড়ে গেছেন, একবার ভেবে দেখুন, সময়ে সময়ে বদলানো টাকার চেহারার মতো আপনার বদলে যাওয়া চেহারাটা কি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষ এর না কি এক
টুকরো কাগজের!
টাকার জন্য মানুষ, মানুষকে খুন করে। সামান্য টাকা হলে,
অশিক্ষিত ব্যক্তি ইউনিভার্সিটির ভিসিকে ভাবে মাষ্টার!
টাকা হলে অনেক গুটি এ দেশে প্রতি নিয়ত উল্টে দেয়া যায়। বড় বড় মাথা কিনে নেয়া যায়। টাকার লোভে যদি, হৃদয় হত্যা হয়, সেটা ও কি খুন নয়?
কিছু কিছু উন্নত ধনী রাষ্ট্র, হাজার হাজার কোটি টাকা অনুন্নত দরিদ্র রাষ্ট্রগুলো কে দান করে, আবার এমন মানুষ আছে, যারা টাকার জন্য করোনার ভূঞা সার্টিফিকেট বিক্রি করে, গ্রেফতার বানিজ্য করে, নীরিহ মানুষকে মাদক ব্যবসায়ী, খুনী সাজিয়ে জিম্মি করে!
মানুষ দেখতে সবাইনএকই রকম। শুধু তফাত মানসিকতায়!
হ্যা, টাকা ছাড়া জীবন চলে না। একান্ত প্রয়োজন।
প্রয়োজনে কি প্রিয়জনকে ছেড়ে যাওয়া যায় না ছেড়ে যেতে হয়? নিষ্পাপ হৃদয় কেউ হত্যা করো না। টাকা জোয়াড় ভাটার মতো আসবে যাবে, সেটাই প্রকৃত জীবন।
বিকল্প আরো দশটা পথ কি তৈরী করা যায় না?
সৃষ্টির সেরা মানুষ হয়ে যারা এক টুকরো কাগজের থেকে ছোট, তারা পণ্য, মানুষ নহে৷
আবদুল্লাহ আল মাসুম
🍏 the poet of love.