skip to Main Content
কবিতা: (৯) এমন কোন মিষ্টি কবিতা

কবিতা: (৯) এমন কোন মিষ্টি কবিতা

এমন কোন মিষ্টি কবিতা
তোমার জন্য রচিত হয় নি ?
এমন কোন কবি দূর্ভাগা
তোমার প্রেমে পড়ে নি?
এমন কোন মিষ্টি গান
ছড়ালো সুর লহরী?
কোন মৃত্তিকায়?
যা গাইবার সময়ে
হৃদয়ে ভেসে ওঠে নি
তোমার চাঁদমুখ?
এমন কোন হৃদয়
বিগলিত হলো না
বরফ থেকে হলো না জল?
একবার দেখে তোমার মুখ?
এমন কোন নিষ্পাপ নয়ন
হয় নি অশ্রু সজল?
পেতে তোমার একটি আলিঙ্গন? 
এমন কোন অপাপবিদ্ধ হৃদয়?
সারা দিবানিশি,
অক্সিজেনের অভাবে করছে না ছটফট?
শুধু তোমায় একবার দুচোখে
চুম্বন করবে বলে?
এমন কোন,  পাথর রয়েছে
যেখানে ফোটে না ফুল
দেখে তোমার কলিজা প্রান জুড়ানো  হাসি!  💕
এমন কোনো দস্যু রয়েছে
যে, হবে না মাদার তেরেসা,
তোমাকে বোঝার পর?
এমন কোন কাহিনী রয়েছে প্রেমের
যা,  পেরুতে পারে তোমার অলৌকিকতা?

এতো ভালোবাসা একটি হৃদয়ে
অমানবিক পারমনবিক! 
আমাকে কেন
মৃত্যু দেখাতে চাও?

হয়তো,  আমি যোগ্য নই,
এতো ভালোবাসা ধারন ও চারনে।

সব হৃদয়ের মন্দিরে তুমি
পার্পেল এক আশ্চর্য্য ফুলের
খুশবু হয়ে যাও।

জগতের সব লোক
অশ্রু সজল হয়ে উপলব্ধি করুক
কেন আমি
এতোটা উতলা আজ! 



অলৌকিক খুশবু
💛💚♥️😍💝🙆‍♂️
আবদুল্লাহ আল মাসুম 💕
২০/০১/২০২২
২.৫৮.pm
বেইলী রোড,  ঢাকা।
www.abdullahalmasum.comm


সৌজন্যে🥀
পৃথিবীর প্রথম
ইচ্ছেপূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com



হিজল তমাল চুয়ে
তেলপিয়ার মুখে টুপটাপ বৃষ্টির
ফোঁটার মতো
নির্মল তোমার,  অভ্যন্তরীন
চিন্তার জগত ! 
শিহরনে শিউরে উঠেছিলে
শেষ কবে?

তুমি তো প্রেমে পড়েছো
প্রিয়তমা!
তোমার স্বতস্ফূর্ত, 
কলকল ধ্বনী, হাসি আর সুরে
নতুন প্রানের কিশলয় ফোঁটে ধীরে ধীরে! 



একটা প্রজাপতি, উড়াল দিলো আরেকটা ফুলের কোমড় দোলানো দেখে! 
সেখানে,প্রজাপতির লোভে লোভে,  পিছু নেয়া একটি নিষ্পাপ বালক! 
তুমি তো প্রেমে পড়েছো
প্রিয়তমা! 
তোমার চোখে মুখে
দশ দিকে, অবাক আনন্দ! 


তোমার,  কর্ম অনীহা, 
তোমার নির্ঘুম রাত,
তোমার ফুলে ফুলে
জলের সিঞ্চন, 
অথবা 💚🎁💓
আনমনে সুরের দোল
শতভাগ খাটি, হৃদয়ের সিম্পনি!!

ঘোষনা করে
গায়েবী স্বর্গীয় গোপন সংযোগ!


তোমার চোখের পবিত্র রশ্নি ধরে
উঁকি দিয়েছি, তোমার মহাধমনীতে,  বাম নিলয়ে..
সবটা দিয়ে,  এতোটা বেসেছো ভালো, দেখেছি, ধূলোর গভীরে
উড়ে যাওয়া ঝড়া পাতার,  নিনাদ মর্মরে! 


সর্বত্র।
দৃশ্যে বা অদৃশ্য,   ছবির গভীরে
চেনা চেনা মুখ! 
তোমার উদাসী,  চঞ্চল মন বলছে নিভৃতে
তুমি তো প্রেমে পড়েছো, অকষ্মাত! 



দেখো প্রিয়তমা

দেখো প্রিয়তমা,  কতো সুন্দর
পৃথিবী বানালো প্রভু!
এতো পেয়েছি, তার দরবারে
শুকরিয়া নেই তবু! 

বিপুল আলোতে রোজ সকালেই
প্রখব সূর্য্য হাসে _
প্রখর সূর্যই, কোমল জোছনা! 
সময়ে, বদলে,আসে! 

দেখো প্রিয়তমা,  সবুজের মাঝে
জগত, কতোটা খোলা!
নীলাভ আলোতে,  জাদুময় হবো
গহীনে লাগবে দোলা!

কতো অজানারে জানবো দুজন! 
খেলিবো ঢেউয়ের সাথে _
পৃথিবী জানাবে কুর্নিশ, এসো
হাত রাখো এই হাতে!

জগতে কতোটা,  শোভা সুন্দর!
দুৃমেরুতে করে খেলা! 
ভূলোক ঘুরিয়া দেখবো দুজন! 
বসাবো ফুলের মেলা! 

মন ভরা প্রেম, প্রান ভরা গান!
গাইবো দুজনে মিলে♥
এ জগতে আমি, পাবো তোমাকে
লুকিয়ে ইশারা দিলে! 

কতো না গোপন , শোভা আর রসে
পৃথিবীখানি গড়া!
এসো ধরো হাত,  দুজনে মিলে
ভ্রমন করি এ ধরা! 

কতো মহাদেশ,  কতো না ভূগোল
রয়েছে এ দুনিয়াতে! 
কেয়ামত তক, বিশ্বাস নিয়ে
হাত রাখো এই হাতে! 

ডাকছে, পৃথিবী তোমাকে আমাকে!
মেলো চোখ, মেলি, ডানা _
সুনীল আকাশে বলাকা হয়ে! 
যেখানে, ফুরাবে, মানা!





আমাকে আরো,
আরো ভেতরে নাও।
হৃদয়ের অনেক গহীন অন্দরে।

তোমার জন্য এনেছি,রাশিয়ান লোটাস! যেনো তোমারই মতো তার মুখ, পবিত্র, নির্মল! 
লিওপার্ডস বেন, চেমেমিল,
সুবোরিয়ান ফন লিলি,
দেখো কি ছড়াচ্ছে শোভা,
তোমারই প্রেমের মতো! 


একটু হাসো তো,
পরান ভরিয়ে ফের! 
তোমার জন্য এনেছি আমি
প্যারিসের সুগন্ধি গোলাপ…
যা টগো’র জাতীয় ফুল! 
চেয়ে দেখো এনেছি,  বার্মার  পাহাড়ে ঝোলা ঝুমকো লতার দল।


খুশবো দিয়ে,  আমাকে তোমার
পাঁজর ভাঙতে দাও।
সুইস গার্ডেনে রাশি রাশি
ফুটে থাকা টিউলিপ তোমার জন্য, এনেছি প্রিয়তমা।
হল্যান্ডের
বিরল হল্যাক্স, তোমার জন্য।

বাংলার সবুজ উঠোন থেকে
এক মুঠো, বেলী,জু্ই, বকুল!
সঙ্গে ডালায় হাসে হাসনা হেনা
কাঁঠগোলাপের পাশেই কদম ফুল।  


জগতের তাবত সুন্দর ফুল কি
আজ ফুটেছে তোমার জন্য?
শুধু তোমার জন্য প্রিয়তমা! 

আমার দুচোখে তাকালে কি হয়,
তোমার শুভ জন্মদিন! 
কেন এতো আনন্দ খেলে
আকাশে বাতাসে!
তোমার সান্নিধ্যে বলো তো প্রতিদিন?


পদ্মবিলের পদ্ম আছে দেখো! 
আছে, মরুর রঙিন ক্যকটাস! 
আর, 
স্বর্গের বাগান থেকে
ছিড়ে আনা আমার হৃদয়।
আলিঙ্গনে,
বাঁধো আমায়, 
স্বপ্ন করে চাষ! 



চাঁদের জন্য ফুল 🌹
আবদুল্লাহ আল মাসুম
www.abdullahalmasum.com

বেইলী রোড, ঢাকা 
১৬_০১_২০২২
১০.৩৭ pm


সৌজন্যে🥀
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছেপূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
যেহেতু তুমি কবিতা ভালোবাসো
কবিতা না পড়া,  এখন থেকে পাপ! 



যেহেতু তুমি কবিতা ভালোবাসা
কবি ছাড়া কেউ
না হোক রাষ্ট্রপ্রধান! 


যেহেতু তুমি, কবিতা ভালোবাসো! 
প্রতিদিন একজন কবি
আমাদের ঘরে
অতিথি হয়ে আসুক! 
রান্না করো, বউ, কোরমা পোলাউ! 


যেহেতু, তুমি, কবিতা ভালোবাসো
ঘুম থেকে উঠে ভোর সকালে
স্ব হস্তে লেখা
নতুন কবিতা শোনাই কানে কানে।


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো
ঘরের দেয়াল গুলোতে পেইন্ট করি, তোমার প্রিয় কবিতার লাইন।


যেহেতু, তুমি, কবিতা ভালোবাসো
কবিতার ছন্দে বাধি
পবিত্র কোরআন।

যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
কবিদের কানে কানে গোপনে দেই মন্ত্রনা..
আমার প্রিয়তমাকে উতস্বর্গ করুন কয়েক টি কবিতা। 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো
ঘাস,পাতা, তৃনলতায়
ছড়িয়ে রাখি কবিতার দেহ, মন।


যেহেতু তুমি কবিতা ভালোবাসো
প্রশাসনে, আদালতে
কবিতা না হলে, চাকরি খতম! 

যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
শহর সাজাবো কবিতার উত্তাপে।
হয়ে উঠবে তা কবিতার নগরী। 

যেহেতু,তুমি কবিতা ভালোবাসো
কবিদের আমি কিনে দিবো বাড়ী গাড়ী! 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো!
বয়েষ্ক কবির সৌজন্য সাক্ষাতকে আমি
অর্জন ধরে নিবো।


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
ফু দিয়ে বানাবো  এমন তাবিজ!
সারা পৃথিবীতে রপ্তানি হবে প্রচুর কবিতা। 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো
পৃথিবীর সব ঘৃনা,  সন্দেহ, অপবাদ, লুকিয়ে ফেলবো
কবিতার আড়ালে




যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো
সব কিছু ফেলে সারাটি জনম
আমি শুধু কবিতাই লিখে যাবো, 
একাকী নির্জনে,  থেকে তোমার আবেশে।

যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো
মারনাস্ত্রের বিনিময়ে
কোটি কোটি কবিতার বই নেবে
দক্ষিন কোরিয়া,  ইসরায়েল।


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো, 
কোন একটা বিপ্লব হবে, সাংঘাতিক! 
রক্তপাতহীন, হৃদয়ের বাইপাস! 
সকলে হয়ে যাবে ভীষন রোমান্টিক! 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
কবিতার অপ্রেমিক যারা,
সকালে বিকেলে তাদের হবে জেল! 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
আলোকবর্ষ ধরে
আমি তোমাকে সাধনা করি কবিতায়। 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
কোটি কোটি কবিদের স্তবকে
আমি তোমার সম্মুখে
কবিতা হয়ে ফুঁটি! 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
নাটকের দৃশ্য থেকে
আমি ভালোবাসা হয়ে
তোমার হৃদয়ে ঘুরি।


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
এক হাতে নেপাল, ভুটান,
অন্য হাতে কবিতা দিলে,
কবিতাটিই লুফে নিবো।


যেহেতু, তুমি, কবিতা ভালোবাসো,
মহাকাশে, ছায়াপথে, গ্যালাক্সিতে, কক্ষপথে,
ঘুরবে কবিতার লাইন।


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো
লুকিয়ে লুকিয়ে একজন কবি,
তোমার সঙ্গে কফি খেতে পাঠাবো,  তোমার মহল্লায়।


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
মন্ত্রী হবার পূর্বে,
নেবে না শপথ,
না পড়ে কবিতা! 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
বন্ধ করে দিবো,
কবিতাবিহীন সব স্যাটেলাইট! 


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো,
কবিতা লিখতে গিয়ে
কবিরা ফেলবে চোখের জল


যেহেতু, তুমি কবিতা ভালোবাসো, 
মিটিং এ মিছিলে, হরতাল,  অবরোধে আরো হবে কবিতার প্রচলন।

যেহেতু  তুমি কবিতা ভালোবাসো
পৃথিবীর সব প্রেৃমের কবিতা
আমি লিখে ফেলবো 😘স্ব হস্তে!



জীবনের দৈর্ঘ্য জানা নেই। 
তবু, যতোটা পাই পরমায়ু, তুমি রক্তে মিশে থেকো।
জীবনের প্রস্থ যতো হোক সুবিশাল,
তুমি,  ছেয়ে থেকো।
যেমন জমিনের সামিয়ানা হয়ে
পাহারা দেয় সুবিশাল আসমান।
কোনো দ্রাঘিমায় গিয়ে তাকে পেরুনো যায় না! 

গভীরতার প্রশ্ন এলে,
এতোটা গভীর হবো দুজনে,
পুরো সৌরজগত ডুবিয়ে দিলে,
শুধুমাত্র হবে শুধু একটি ঢেউয়ের সমান! 

উচ্চতার কথা যদি তোলো! 
সিদরাতুল মুনতাহায়
ফুটবে দুটো পার্পেল গোলাপ! 

কাঠিন্যে তা কোহিনূর।
নিজেদের সম্পর্কে তা ফুসফুস আর অক্সিজেন। 

অভিমানে তা, 
চোখের পাতায় ঝটিকা বৃষ্টি জল। 

অভিযোগে তা,  মেঘে ঢাকা চাঁদ!

সৃষ্টির আদি হতে অন্ত অবধি
বুকে জড়িয়ে বলে যাবো ভালোবাসি। 

দুজনে আমরা, একান্ত দুজনার।
এসো, ভালোবাসার কথা বলি।
ভালোবাসার গান গাই। 
ভালোবাসার খুশবু ছড়াই
পথে, প্রান্তরে, ফুলে,ফুলে
তৃনলতায়! 

এমন এক জাদুময় মিষ্টি কবিতা
রচনা করি চলো,
যা কোনোদিন ফুরিয়ে যায় না
বাতাসে ঢেউ তোলে তার সৌরভ! 




কবিতা
না ফুরানো প্রেমের কবিতা
💓আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
29.12.2021
1.00 pm
বেইলী রোড,ঢাকা।



তোমার হাসিতে প্রিয়
বকুলের বৃষ্টি ঝরে!
তোমার জাদুমাখা দুচোখ
যেনো কদম কেয়া বন সোনালু ফুল!
তোমার মিষ্টি মুখ
যেনো সদ‍্য ফোটা বৃষ্টিস্নাত
উত্তেজনায় অধীর লাল গোলাপ!

তোমার দেহ যেনো
পাহাড়ি নদীতে যেনো কাঁঠ গোলাপের
তীব্র ব‍্যকুল ডাক!

তোমার আঙূলগুলো যেনো
সূর্যের ঠোঁটে চুমুতে রাঙা
আদরে কাতর বর্নিল রেইন লিলি!

তোমার রসকদমের মতো দুটি ঠোঁট
যেনো মহূয়ার হাওয়ায় দোলায়িত তনু।

তোমার স্তন
সদাহাস‍্য জীবন্ত ফুটন্ত
অগ্নীসুখী সূর্যমূখী!

তোমার গভীর নাভী
যেনো ঘ্রানে পাগল শিউলি হাসনা হেনা!
তোমার গোল গোল গাল
যেনো নয়ন তারা ফুল!

তোমার একান্ত গোপন
যেনো ঝুমকো লতা
পাহাড়ি কদম ফুল!

তোমার হ্রদয় জানমনি
নাম না জানা
জগতের সব চেয়ে
বিরল সুবাসিত ফুল!

সমগ্র মিলিয়ে তুমি এক এমন আশ্চর্য ফুল
যার তুলনা করা যায় না কখনো
রচনা করা যায় না
কোনো মিষ্টি সঙ্গীতে!

ফুটছে ধীরে
জগতে বিরল ফুল
আবদুল্লাহ আল মাসুম 
www.abdullahalmasum.com
bgd




উত্তরন

যদি আমার অনুভূত, অনুভূতি মিথ্যে হয়, 
তামাম দুনিয়ায় তবে, আর কোনোকিছু সত্য নয়।


তোমাকে দেখলে,
আমার ভেতর কী মহাপ্রলয় ঘটে যায়, আমি তা জানি না! 


বোমারু বিমানের মতো ছিন্ন ভিন্ন করে দাও, মেঘ রোদ ভরা আসমান।  হৃদয়ের,
উত্তর থেকে দক্ষিন দ্রাঘিমায়
বুলেটের মতো ছোটো..
বর্ষন করো,  গোলার বদলে,
গোলাপ, গোলাপ,  গোলাপ! 
রক্ত গোলাপ,  হলুদ গোলাপ,
শাদা গোলাপ, আর তোমার প্রিয়  রঙের পার্পেল…


বিপুল চমকে, অশেষ শিহরনে
কাঁপাও কি করে অনাদিকাল?
রক্ত অনুতে, থই থই আনন্দ মাখা, এ কীসের সুবাস?

কী করে তুমি বহুদূর থেকে
বুকের ছাতি পেরিয়ে খাঁমচে ধরো হৃদয়? 

বাদ্যযন্ত্রহীন সৃষ্টি করো অসম্ভব সিম্ফনি?

একটি পৃথিবীকে চালনা করো নতুন অক্ষে?

রাজনীতির সব ইতিহাস এখানে এসে,  মুখ থুবরে পড়েছে।
পৃথিবীর সব এটিএম,  এখানে এসে বিকল হয়ে গেছে।
সমস্ত প্রাপ্তির প্রত্যাশা,  এখানে এসে,  মলিন হয়ে গেছে।
শুধু, হৃদয়ের একান্ত নীতির চাঁদরে,  নিজের স্বচ্ছ হৃদয়ের কাছে, দুজনেই পরাজিত। 


তোমাকে দেখলেই
মনের মেঘমালা সরে
ভেসে ওঠে মিষ্টি একটি চা্ঁদ! 
তুমি,  প্রচন্ড বিক্রমে কি করে চেপে ধরো আমার,  মহাধমনী,  বাম নিলয়,  যকৃত,  ফুসফুস?
মৃগনাভী হরিনের মতো
বিষ্ময় খু্জি
তৃন লতায়,  পত্র পল্লবে, শিশির কনায়।


মিথ্যের বেসাতি সরিয়ে
প্রতিটি জনসভায় আমি চিতকার করে বলবো
আমি তোমাকে ভালোবাসি প্রিয়তমা।
প্রকাশ্যে,  শহরের দ্বারে দ্বারে
কোটি কোটি লিফলেট বিলি হবে
আমি তোমাকে ভালোবাসি প্রিয়তমা।
সৃষ্টির আদি হতে অন্ত অবধি
শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র মিষ্টি কবিতা
তোমার জন্য আমার দুচোখে
রচনা করেছি, চোখের জলে! 

আমি তোমাকে ভালোবাসি প্রিয়তমা! 
পৃথিবীর সব ঘৃনা
ভেঙে হোক চৌচির।
কেননা, উড়েছে নিশান,
ভালোবাসার বিজয় পতাকা


নয় এ শুধু মরীচিকার অগ্নি স্ফূরন..এ যে হৃদয়ের আসমানে
সহস্র তারকারাজীর উত্তরন!

This Post Has 0 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back To Top