
কবিতা: (৮) আমি তো রচনা করবো প্রেমের অনন্য ইতিহাস।
আমি তো রচনা করবো প্রেমের অনন্য ইতিহাস।
তা হবে, বেহেশতের বাগিচার চেয়ে সুন্দর।
নীহারিকার চেয়ে বিস্তৃত।
সূর্যের চেয়ে দীপ্তমান।
স্বপ্নের চেয়ে মধুর।
শতাব্দির চেয়ে শক্তিমান।
খাঁটি অন্তরের চেয়ে মোলায়েম!
না ফুরানো প্রশংসা ধ্বনীর মতো
মায়াবী ইন্দ্রজাল!
জন্ম ও মৃত্যুর একমাত্র রনুবন্ধন।
মৃত্যুকে পেরিয়ে
যে অধিকার করে
অমরত্বের সিংহাসন!
হৃদয়ে হৃদয়ে
সুললিত ঝরোনা ধারা মতো
যে করে সদা বিচরন!
বিদীর্ণ করে আকাশ পাতাল
আর, আপন লয়ে
গোপন পা্পড়ি মেলে
হয়ে, মহাতৃপ্তির
কেন্দ্র_কারন!
আমি তো রচিবো
প্রেমের অনন্য ইতিহাস!
শতাব্দি পেরিয়ে যা
বিষ্ময়ে, উড্ডয়ন!
শতাব্দি পেরুনো প্রেম
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড, ঢাকা
২৭_০১_২০২২
২.০৫ pm
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছেপূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
Dedicated to
রক্তকরবী!
যার তীর্যক রশ্নি
জগত হতে বিকরিত হয়ে
অসীম ছায়াপথ, নীহারিকায়
এমন কি স্বর্গে ব্যপ্তিমান!
যার দিব্যজ্যোতি
ঘন ঘন চমক তোলে
নিজস্ব আলোয়?
ভেদ করে যায় সব দূর্ভেদ্য আস্তরন?
সেটাই কি প্রেম?
মহেঞ্জদারু বা হরপ্পা সভ্যতা থেকে
বর্তমান অবধি যা জ্বলজ্বলে
কিম্বার্লি মাইন!
এমন কি, রবে একই আবেদনে
ভিন্ন ভিন্ন স্বরূপে রবে অনাদিকাল?
সেটাই কি তবে প্রেম?
যে অদৃশ্য সুতোর টানে
অসহ্য মায়া দ্বারা
একই বৃন্তে দোল খায়
দুটো সতেজ ফুল?
সেটাই কি তবে প্রেম?
উত্তর মেরু বল্টে দিয়ে
দক্ষিন মেরু বল্টে দিয়ে
মাঝ বিন্দুতে,ভূগোলের
দূরত্ব ঘোচায়
উল্টো চশমার অবয়বে..
মেশে এক বিন্দুতে শেষে!
তাই কি আসলে প্রেম?
মস্তিস্কের ভেতরে,
বিন্যস্ত হয়
অলৌকিক শব্দগুলো
শুয়ে পড়ে একই মালায়
পর পর, ফুলের মতন।
অনুচ্চারে অলিখিত গান
মিষ্টি সুঘ্রান!
এই কি তবে প্রেম?
জেগে থাকে নির্ঘুম ঢেউয়ের মতো, অনুভূতির
কড়া ধুকপুক!
বারো গ্রন্থিতে ছড়িয়ে দেয়া
আনন্দের সংবাদ!
না ফুরানো এক
মধু চন্দ্রিমার সুদীর্ঘ রাত!
এটাই কি তবে প্রেম!
যেখানে ভুল শব্দটির কোনো আশ্রয় নেই,
ভালোবাসাহীন কোনো শব্দের
প্রশ্রয় নেই!
যেখানে চিরদিন ওড়ে
আমার দূর্বার অসীম বলাকা!
সীমাকে, অসীমে ছড়ায় যে
অনুভব,
সুখাশ্রুতে চূড়মার করে
বিচ্ছিন্ন করে পৃথিবী থেকে!
সতেজ তৃপ্তির নিঃসংশয় যে
গভীর অনুভূতি!
সোহাগী অন্তরের সাথে
আদরী অন্তরের যে
গভীর সম্বন্ধ,
তা ই কি তবে প্রেম?
জীবনকে লিখে যে দেয়
সমস্ত বিশ্ব চরাচর,
ঔষধিহীন যে
তীব্র অসুখ,
বুকের গহীনে
একান্ত অনিবার্য্য যে অক্সিজেন!
সমাজ, ধর্ম, ভূগোল, সময়,
বিপক্ষ যে কোনো স্রোত হতে যে
ওপরে প্রচন্ড বিক্রমে, যে মাথা তুলে দাড়ায়,
সেটাই কি তবে প্রেম!
সেটাই কি তবে প্রেম
যা চির শ্বাশ্বত ও সুন্দর!
স্বপ্ন ও অলৌকিকতার
সমান্তরাল!
অসম্ভের ঠিকানা পেরিয়ে
সব সম্ভবের ব্যাকরন!
যেখানে, আলিঙ্গনের পথে
অস্বীকার করা হয়,
দাড়ি, কমা , সেমিকোলন!
প্রেম কি তবে তাই?
যা পেতে সাত মহাদেশ,
শত সমুদ্রের অতলে
চিরদিন করি অন্বেষন?
জীবন ও মৃত্যুর মাঝে
যে শব্দটি
জাদুর মতো দ্যোতিময়, সমুজ্জ্বল!
অনিবার্য্য জীবনের প্রকৃত স্বাদ!
সেটাই কি শুধু প্রেম?
শরীরের আস্তরন ভেদ করে
যে অধিকার করে
মহাধমনী, বাম নিলয় বা
অলিন্দের নিরঙ্কুশ নির্মল পায়রা বম্দর?
কোথায় কোন অচেনাকে
রূপান্তর করে চিরচেনা
আপন আলয়ে?
জীবনের সমার্থক কখনো প্রেম?
জীবন ওরফে প্রেম?
না কি সে মহাজীবনের
ধ্বনিত রনুবন্ধন?
অমরত্বের, বিশ্বশক্তির
চিরব্যপ্ত যে নিয়ামক!
দিব্য জ্যোতি যে
জ্বলজ্বল করে
করে অনাদিকাল!
সব কিছু ধুয়ে মুছে যায়!
শুধু প্রেমের অমর গাঁথা
হৃদয়ে হৃদয়ে লিখে রাখে মহাকাল!
জীবন ওরফে প্রেম
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড, ঢাকা
২৭_০১_২০২২
১.৩৭ pm
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছেপূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
Dedicated to
রক্তকরবী!
একদিন যদি
একদিন যদি কবিতা হাতে
ফুলের দোকানে জমে যায় ভীড়!
দল বেঁধে প্রেমে নামে
সহস্র মিছিল,
বুঝে যায় জীবনের
আসল ম্যাজিক!
যদি হয় একদিন,
ঈর্ষাহীন,
মহান জীবন!
মহেঞ্জুদাররুর সভ্যতা থেকে
ইতিহাস সহাস্যে বলবে,
এ শহর সবুজ হতে
প্রয়োজন ছিলো শুধু
একজন প্রেমিক কবির।
যার স্বপ্নের সীমানা
অসীমে বারুদ!
অনাদিকাল য়ে ভালো লাগায়
জাগিয়ে রাখে,
রক্তে ছড়ায় শিহরনে বুদবুদ।
তোমাদের শহরে একদিন
একজন প্রেমিক পুরুষ
তার জোড়া পাখিটির জন্য
করছে, অভূতপূর্ব জীবনের আয়োজন!
তুমি কি তখনো?
খসে পড়া দেয়ালের পলাস্তারায়
লেখা নেই ছাপানো ইতিহাস..
কতো বার, এখানে
হৃদয় উঠেছে নিলামে!
কতো ঘর শুধু ভেঙে যায় ভাঙা নাও
চাপা দিয়ে বুকে
প্রেমের বিশুদ্ধ ইতিহাস।
কতো কতো অট্রালিকার
মালিকানা নিয়ে
দনীতায় নীচু বড়
মুখোশী ভিখেরী!
ক্রমশ, সংখ্যা কমে পাখিদের।
ক্রমশ, সংখ্যা কমে বৃক্ষের।
ক্রমশ, পাথরে বদলে যাচ্ছে হৃদয়।
ক্রমশ, ঘুমিয়ে পড়েছে মানুষ।
তোমাদের শহরে,
জীবনের দিনলিপি
লিখি রাখি গোপন ড্রয়ারে।
তবুও, স্বপ্ন থেকে যায় মনের গভীরে।
একদিন দপ করে যদি
জ্বলে ওঠে পুরোটা শহর, রঙিন আলোতে!
একদিন যদি,
ভালোবাসার কবিতা হাতে
নেমে আসে সকল যুবক
শহরটা হয়ে যায় প্রেমময় সুন্দর
তুমি কি তখনো দুয়ার এটে
বসে থাকবে ঘরের কোনায়?
প্রকৃত মানুষ
তোমাদের শহরে একদিন
সদর্প সুরেলা আমি ফেলছি কদম..
হয়তো, যাবার কালে,
পাশ কেটে গেলে,
আমাকে এই দেখলে প্রথম।
তোমাদের অপ্রেমের শহরে,
পথে পথে আমি ফুলের ঠিকানা জানি।
এখানে যদিও অদৃশ্য বৃক্ষগুলো,
কেউ আর দেখতে পায় না তেমন!
পাখিদের ভাষা আমি পুরোটা বুঝি না।
ডিজিটাল এটিএম ম্যাশিনের শহরে
আমি এক, দূর্বার বলাকা।
আমার আসমান নীচে নেমে আসে। মুখ দেখে, জলের শরীরে।
জলেরা অশ্রু হয়, কোথায় কে
মূমূর্ষ! ভাঙা হৃদয়ের করুন সঙ্গীতে।
কোথায় কে,
হাসিতে পড়েছে ফেটে,
জয়ের উল্লাসে!
টেবিলে টেবিলে,
চলছে, নানা খাদ্য তালিকা!
কোথাও ওটিতে
মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে কেউ!
এই শীতে হই হুল্লোড়ে
কেউ বেরুলো সুদূর ভ্রমনে!
কেউবা, ভালোবাসার বীজ নিশ্চিহ্ন করে,
শেকড় কেটেছে,
ঢেলেছে জ্বালাময়ী বিষ
নিস্পাপ ভ্রূনে!
জুয়ার টেবিলে ওড়ে
সহস্র ডলার,
কোথাও রাত কাটাবার
জন্য তৈরী হলো,
উদ্ভিন্ন ষোড়শী!
যদিও সে জানে না,
কোথায় সে হেঁটে যায়
ঘন ঘোর ইশারায়!
শহরের পথে পথে
অশ্বথের ডালে,
খোদাই করে লিখে কি গেছে কেউ
প্রেম ও প্রকৃতির ইতিহাস।
তোমাদের শহরে,
নদী গিয়েছে মরে।
তোমারদের শহরে
একসাথে সকলে
অন্ধ হলো বলে,
দেখতে পায় না চাঁদ!
তোমাদের শহরে
কোথাও গলা টিপে হত্যা করা হয়
আপন মানুষের তকমা এটে মুখে।
তোমাদের শহরে
বৃষ্টি ভরা ঘনঘোর বরষায়
নৃত্য হারিয়ে গেছে।
তোমাদের শহরে,
বুক, আছে, পিঠ আছে।
মরে গেছে কতো না হৃদয়!
তোমাদের শহরে
কোটি কোটি মানুষের ভীড়ে
যেনো প্রকৃত প্রকৃতি মানুষের দেখা নেই!
জানো কি এসবের মানে?
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড, ঢাকা।
২২.০১.২০২২
৪.২৫ am.
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছে পূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
দিবানিশি, চিরদিন , অনাদিকাল,
অনুচ্চারে, হৃদয়ে প্রতিধ্বনিত হয়
একটি মিষ্টি কবিতা।
সব কথার শেষে
একটাই তো বলবার
মতো কথা আছে।
একটাই তো সমধুর
সংগীতের মতো মিষ্টি ঝরোনা।
সৃষ্টির আদি হতে
অন্ত অবধি
ফুরাবে না যার আবেদন।
জগতের কোনে কোনে
স্বর্গের গোপন সংযোগ
রচনা করে যে,
উচ্চারন…
বলি বা না বলি,
আমার মুখের গড়নে
হাসির গভীরে
ধ্যানের নিঝঝুমতায়
চিরদিন অশেষ গানের মতো
কানে কানে
বেজে কি চলে না
প্রকৃতির স্বচ্ছন্দ ধারার মতো!
চোখ বুঝে হৃদয়ে কান পাতো।
শীতের সকালে,
রোদের উষ্ণতায় হাত পাতো
প্রকৃতির যে কোনো আনন্দে
চোখ মেলো।
শুনতে পাবে,
হৃদয়ের অনেক গভীরে
বাজছে একটি
অপরূপ সংগীত
আমি তোমাকে ভালোবাসি গো
আমি তোমাকে ভালোবাসি।
আমি তোমাকে ভালোবাসি গো
আমি তোমাকে ভালোবাসি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
২২/০১/২০২২
৬.২৯ পিএম
বেইলী রোড , ঢাকা।
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছেপূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
Dedicated to রক্তকরবী।
প্রিয়তমা, শর্বত হবার পর
জল কি করে বিচ্ছিন্ন করতে পারো?
কি করে তোমরা বিচ্ছিন্ন করতে পারো,
জীবন হতে অলৌকিক সংকেত?
কি করে বিচ্ছিন্ন করতে পারো
হৃদয় হতে অলিন্দ?
কি করে বিচ্ছিন্ন করতে পারো
পৃথিবী হতে সাতটি মহাদেশ?
কি করে বিচ্ছিন্ন করতে পারো?
স্বর্গে হতে ফুলের খুশবো?
কি করে বিচ্ছিন্ন করবে
আমার সমস্ত অনুভূতি হতে আমাকে?
কি করে বিচ্ছিন্ন করতে পারো
শিকর হতে তার বৃক্ষকেয়?
কি করে বিচ্ছিন্ন করবে
সমুদ্র থেকে নদীকে?
কি করে বিচ্ছিন্ন করতে পারো
জল থেকে অক্সিজেন?
কি করে বিচ্ছিন্ন করবে
আমাদের অপাপবিদ্ধ দুটি নিষ্পাপ মন?
তোমার স্পর্ষের
গভীরতা জানো কি?
জানো কি
তোমার হাসির পরিনাম?
জানো কি
কীভাবে আমার
পিনাইল গ্রন্থি গেছে খুলে?
তুচ্ছ যৌনতার চেয়ে
অমূল্য
আনন্দের হয়েছে
হৃদয়ে গভীর স্পর্ষের দাম?
তোমার উপস্থিতির অর্থ জানো কি প্রিয়?
জানো কি তোমার
সমর্থনের মানে?
জানো কি তোমার
একটি প্রশংসা
আমার হৃদয়ের কতোটা
জোয়াড় আনে?
জানো কি তুমি
আমি দেখছি
তোমার দুচোখে
অনেক দূরের দ্বীপ!
তুমি কি জানো
তোমার নামের
মাধুরী যখন বাজে
বুকের গহীনে
ধ্বক ধ্বক, ঢিপ ঢিপ!
কতো শতাব্দিকাল
রাখো না, আমার মাথায়
আদুরে আঙুল!
দূর্গেশ নন্দীনি,
কারাগারে বন্দীনি,
আমি তো দুলছি
তোমার যুবক ফুল!
কবে ফের, হবে দেখা?
এ শহর ভারী একা।
বেলা যে ফুরায়ে যায়
প্রতীক্ষার অশেষ দীর্ঘছায়ায়?
তুমি কি জানো?
সারা দিবা নিশি
তোমাকে ঘিরে
এ অবাক মিষ্টি অনুভূতির মানে?
নিশ্চুপ শুনে নাও।
লাউয়ের মাচায় খেলতে থাকা
অচেনা রঙিন পাখিটি হয়তো জানে।
অনুবাদ করো শোনো
কি কথা, হৃদয়ের ফেলে গেলো সে
শিস দিতে দিতে, গানে?
জানো কি এসবের মানে?
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড, ঢাকা।
২২.০১.২০২২
৪.২৫ am.
তুমি,
আমাকে ফেলে যেতে পারো।
যেদিন, দেখবে
আমার মৃত্যু,
তোমাকে কাঁদাবে না
কখনো একটিবারও!
তুমি,
আমাকে ফেলে যেতে পারো!
যখন, আমার আমার অনুরনন
ভাবাবে না তোমাকে,
ভাবনা হবে না, কারো!
তুমি
আমাকে ফেলে যেতে পারো!
এই পৃথিবী নিজ অক্ষে
হারালে, গতিপথ,
যদি, তুমি, বাজী হঠাত হারো!
তুমি,
আমাকে ফেলে যেতে পারো!
জলকে যেদিন কেটে কেটে
আলাদা করতে পারো!
তুমি,
আমাকে ফেলে যেতে পারো!
যখন দেখবে, যতোটা আমার
ততোটা অন্য কারো!
আমাকে তুমি ফেলে যেতে পারো!
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড, ঢাকা।
২২.০১.২০২২
৪.৩৬ am.
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছে পূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছে পূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
ধূমকেতু আর খাঁড়াঝিলির মতো আামাকে সময়ে সময়ে চমকিত করো তুমি! পুরা দেহ আলোয় ভরে যায়!
ভরে যায় অসীম পুলকে।
স্বপ্নের চেয়ে মধুর।
কল্পনার চেয়ে গতিময়।
কামনার চেয়ে বড় আগুন।
তৃপ্তির মতো অলৌকিক জমজম জল।
জীবনের শ্রেষ্ঠ ভালো লাগা সময়।
তোমাকে একবার দেখার জন্য
আমি সহস্রবার মরে যাই নিজের ভেতর।
আমাকে তোমার কলিজায়
গেঁথে রাখো আমার, প্রেম।
রক্তে মিশে গেছো যেভাবে
শ্বাশ্বত সুন্দর হয়ে,
যা না ফুরানো চিরন্তন আর
অনাদিকাল ধরে
বাড়তে থাকা মিষ্টি
কোনো রেশ!
মন্ত্রমুগ্ধের মতো
চির জোয়াড়ের মতো
বাড়ে যে আবেশ!
সমুদ্রের বুকে আসমানের তীব্র
সংযোগ, জল তচনছ করা
ঘূর্নির ভেতর আমাকে খেলাও দেখি!
প্রকৃতির সব শক্তিতে
তোমাকে খুঁজি।
তোমাকে আমি দেখি!
সব অশেষ সুন্দরের মাঝে
হয়ে শক্তিমান
তুমি বর্তমান!
চিরদিন কানে কানে
ফিসফিস করে বলতে থাকো
‘ভালোবাসি, ভালোবাসি!’
অলৌকিক প্রেমের দরবারে প্রত্যাশা
আবদুল্লাহ আল মাসুম
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড
২১_০১_২০২২
বিকেল ৫. ১০।
সৌজন্যে
পৃথিবীর প্রথম ইচ্ছেপূরন রেষ্টুরেন্ট
www.saturnrbd.com
DEDICATED TO
রক্ত করবী!