কবিতা: (৪) আমি তোমাকে চুমুতে চুমুতে
আমি তোমাকে চুমুতে চুমুতে
ঝাঁঝড়া করে দিবো!
তোমার আমূল কাঁপিয়ে
আইলা ঝড়ের মতো
করে দিবো সব লন্ডভন্ড।
তছনছ করে দিবো
তোমার আপাদ মস্তক।
তোমাকে চুমুতে চুমুতে
ঝাঁঝড়া করে দিবো।
বোমারু বিমানের মতো
তোমার হৃদয়ের ঠিকানায়
ছুটবে মারাত্মক সুরের ঝকমারি!
চুমুতে চুমুতে তোমাকে ঝাঁঝড়া করে দিবো।
যখনই আবার আসবে
তোমাকে ঝাঁঝড়া করে দিবো।
চুমুতে চুমুতে
ঝাঁঝড়া করে দিবো
আবদুল্লাহ আল মাসুম
পাথরের বুকে ফোটাবো ফুল
আর আবে জমজম –
আমার চুৃুমুতে, নূরের চমক
সেটা কি জগতে কম?
তোমাকে ভাবি- সম্মানিত
পবিত্র এক স্বত্তা –
ভালোবাসা দাও অন্তরে থেকে
না হলে করো হত্যা৷
তোমাকে বিহনে, জীবনে মরনে
নাই তো শান্তি সুখ-
চিন চিন করে বুকের বা দিকে
বুক করে ধুকপুক!
আমাকে জানি বুঝবে তুমি
আমার স্বর্গ সাথী-
মরনের পর, চিরসঙ্গী
জীবনেও হও বাতি!
থেকো না ভুলে, আগের জনমে
হংস মিথুন ছিলাম-
তোমার খোপার বেলী ফুলটা
চুরি করে আমি নিলাম।
আমি বিশ্বাসী কাবার মতোন৷
বিশ্বাসী অবিচল –
নিজেকে ক্ষমা দিতে পারবে না।
হয়ো না দুচোখে জল!
ভালোবাসি আমি, ভালোবাসি প্রিয়
নিজেকে রেখো না বেঁধে –
আমার বুকেতে রাখো ঐ ঠোঁট
সুদূরে ঘুরো না, কেঁদে।
এতোটা আপন কে বা হয়েছিলো?
থাকবে কে চিরকাল?
আজ তুমি যা ভাবছো, হয়তো
বদলে যাবে কাল!
আমি তো তোমার বাহিরের কোনো
স্বত্বা, ও প্রিয়, নই -!
আমি যে তোমার, বুকের ভেতর
আছি, থাকি, থাকবোই৷
মানুষের রূপে আমি যে তোমার
হৃদয় স্বরুপে আছি –
দেখো না নয়ন, মেলিয়া যদিও
অনুভবে কাছাকাছি৷
আমি তো তোমার দেহের অংশ
আমি তো তোমার টিপ –
আমি যে তোমার নিরাপদ এক
ছোট্ট স্বাধীন দ্বীপ৷
এর চেয়ে ভালো পাবে না কোথাও।
পাবে না মিষ্টি আর -।
জীবনে মরনে, ভুলো না আমায়
এ জীবন প্রিয় আসবে না বারবার৷
ভালোবেসে তুমি বাহুতে জড়িয়ে
করো না আলিঙ্গন –
ফুলের মতো পাপড়ি গুলো
করি উন্মোচন!
দুই ভাগ গেছে হারিয়ে জীবন
একটি ভাগই তো বাকি –
তুমি ছাড়া চাঁদ, এই মধু রাত
ষোলটি আনাই ফাঁকি!
ঠকিয়ো না তুমি নিজেকে প্রিয়
দিও না নিজেকে ব্যথা!
কঠোর হয়ো না , এতো টা প্রিয়!
মেনে নিবে বলো, কে তা?
তুমি যোগ্য, তুমি প্রজ্ঞায়
অতুলনীয় এক শির –
যে কারনে এতো ভালোবাসি প্রিয়
আমি কম নই, বীর!
একটি জীবন, হোক না মধুর
হেসে দাও প্রিয় ছাড় –
এ জীবন আহা, হারিয়ে গেলে
আসবে না বারবার!
মধুর জীবনে এসো…
আবদুল্লাহ আল মাসুম
অলৌকিক প্রেমের কবি৷
bgd
তোমার হাসিতে প্রিয়
বকুলের বৃষ্টি ঝরে!
তোমার জাদুমাখা দুচোখ
যেনো কদম কেয়া বন সোনালু ফুল!
তোমার মিষ্টি মুখ
যেনো সদ্য ফোটা বৃষ্টিস্নাত
উত্তেজনায় অধীর লাল গোলাপ!
তোমার দেহ যেনো
পাহাড়ি নদীতে যেনো কাঁঠ গোলাপের
তীব্র ব্যকুল ডাক!
তোমার আঙূলগুলো যেনো
সূর্যের ঠোঁটে চুমুতে রাঙা
আদরে কাতর বর্নিল রেইন লিলি!
তোমার রসকদমের মতো দুটি ঠোঁট
যেনো মহূয়ার হাওয়ায় দোলায়িত তনু।
তোমার স্তন
সদাহাস্য জীবন্ত ফুটন্ত
অগ্নীসুখী সূর্যমূখী!
তোমার গভীর নাভী
যেনো ঘ্রানে পাগল শিউলি হাসনা হেনা!
তোমার গোল গোল গাল
যেনো নয়ন তারা ফুল!
তোমার একান্ত গোপন
যেনো ঝুমকো লতা
পাহাড়ি কদম ফুল!
তোমার হ্রদয় জানমনি
নাম না জানা
জগতের সব চেয়ে
বিরল সুবাসিত ফুল!
সমগ্র মিলিয়ে তুমি এক এমন আশ্চর্য ফুল
যার তুলনা করা যায় না কখনো
রচনা করা যায় না
কোনো মিষ্টি সঙ্গীতে!
ফুটছে ধীরে
জগতে বিরল ফুল
আবদুল্লাহ আল মাসুম
www.abdullahalmasum.com
bgd
বলতে পারছি না বলে কি তুমি
বুঝতেও পারছো না?
সামাল দেয়া যায় কতোক্ষন
বহমান ঝরোনা আর
পোয়াতি মেঘ?
এর চেয়ে মিষ্টি হৃদয়
কোথায় পাবে?
এর চেয়ে তীব্র সুখ
কে দেবে?
এর চেয়ে নিশ্চয়তা
কোথায় আছে?
আমি তো এক আস্ত পৃথিবী,
পৃথিবী নামক রঙিন ঘুড়ি৷
তুমি তো স্বর্গ এক।
স্বর্গ নামের ঘুরন্ত নাটাই।
ফুলটি কোমড় নাচিয়ে দুলছে বাগানে
মৌমাছি গুনগুন করছে তার কানে।
তুমি কি তা দেখো না?
ঢেউ গুলো আছড়ে পড়ে বারবার
বালুকা বেলায়।
বালির হৃদয়ে করতে কেন পারে না প্রবেশ?
তুমি কি তা ভাবো না?
একটি ডুবো জাহাজ ধীরে ধীরে
ডুবছে মহা সমুদ্রে!
কী অভূতপূর্ব সে অনুভূতি,
তুমি কি বোঝো না?
একটি নব যৌবনা মেয়ে
গায়ে নাচতে নাচতে বৃষ্টি মাখছে!
তুমি কি কিছুই দেখো না?
জীবনের প্রকৃত স্বাদ
প্রকৃতির কোলে।
অবাক শিশু,
কেন খেলো না,
নিজ আলয়ে?
চাঁদকে চুমু খায়
মেঘের ভেলা,
তুমি কি
দেখো না?
আমি যে ঘুম-হারা
তুমি কি বোঝো না?
ভালোবাসার ভাষা বুঝতে
পৃথিবীর কোনো ভাষা লাগে না।
হাসির ছলে কি, তা –
দুচোখে ফোটে না.?
জানি, আমায় ভালোবাসার
কোনো যৌক্তিক কারন মেলে না।
অকারনে ভালোবাসা কি, তুমি,
হতে পারো না!
দুহাতের তালুতে
ছুয়ে দেখো না
একটি দারূন হৃদয়!
এটুকু সাহসী হতে তুমি
কেন যে পারো না!
এর চেয়ে বেশী সম্মান কোথায় ধরায়?
এর চেয়ে বিশ্বাসী কে ছিলো জগতে?
কিছু না বলে, যদি বলার থেকে
বেশী বলা যায়,
বলার তবে,
কি আর প্রয়োজন?
করো
কাছে আসার সকল
আয়োজন৷
তোমাকে জানি,এ জগতে
ভীষন প্রিয়জন!
কবিতা
ভীষন প্রিয়জন
আবদুল্লাহ আল মাসুৃম
www.abdullahalmasum.com
পোড়ে। এখনও অনেকটা পোড়ে।
দেখাই না ।
দেখলে তোমার কষ্ট হবে বলে!
এখনও নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে
তোমার একটু সঙ্গ পাবো বলে
জানাই না।
তোমার কান্না পাবে বলে।
পুড়তে পুড়তে অনেক হয়েছি খাঁটি।
এখন শুধু দাঁত কামড়ে আকড়ে থাকি মাটি।
এলে কাছে হাসি
ধন্য হবে বলে।
নিরন্তর প্রতীক্ষা
তুমি শুধু আমার হবে বলে।
কবিতা
আমার হবে বলে
bgd
আমার যকৃত, ফুসফুস, মহাধমনী, বাম নিলয়ে তুমি এক
উত্তেজিত আনন্দময় চিতকার!
রক্তে এক টগবগে দাবানল।
সুতীব্র চিকন আগুনের লেলিহান শিখা!
গোপন নীরব আবেগের অপ্রতিরোধ্য মিছিল! টগবগিয়ে
খুন হাসে, হৃদয়ের পাড়ায় জ্বলে
তারাবাতির, অবাক মায়বী ইন্দ্রজাল!
আমার বাহুত, নাভীতে, নাসিকান,কর্নে লেগে থাকা এক
প্রচন্ড শক্তিমান ঝড়ো হাওয়া আর ঝটিকা তান্ডব, আনন্দ আর তুমুল উত্তেজনার শিহরন তুমি!
মধুর আবেশে প্রচন্ড ঘূর্ণি!
এক আরোগ্যহীন চমতকার অসুখ! আসমানের ঘন ঘন
খাঁড়াজিলি! তুমুল শিহরনে,
বিপুল চমক আর দেহ অবশ করা অনন্য অসীম আগ্নেগিরি!
না কি বৃষ্টি জল।
আগুনের দাবানল হলে,
এবার জল হও। ঝরো ও ঝরাও।
বারোমাসি খে্জুর গাছ হও,
শীতের সকালে, আমার রসের পেয়ালা হও।
আমার আকন্ঠ সূধা হও।
আমার শান্তি ও ঘুম হও।
আমার য়ামরত্ব আর উপশম হও। আমাকে বিষ দাও আর আমার জীবনের মধুর উপসংহার হও।
কবিতা
উপসংহার
কবি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
bgd
ধরা না দিয়ে সে ডাকে, অন্তরালে
পাবো না কি, তাকে আর কোনও কালে!
রাত যায় দিন আসে
সে আমায় ভালোবাসে।
সুরে সুরে, তালে তালে ….
কতো কথা যায় হারিয়ে
নীরবে পা বাড়িয়ে
অসময়ে কালে, কালে।
গান
অন্তরালে
bgd
আমার জানলায় আবার ফিরে এসো কাল।
ফিরে এসো এক মুঠো রোদ্দুর হয়ে।
আলোকজ্জ্বল আসমানে
বেমানান বেঢপ
এক টুকরো মেঘ হয়ে!
ফিরে এসো বিনা নোটিশের
এক পশলা মিষ্টি হাওয়া হয়ে।
ফিরে এসো,
স্বপ্ন ও বাস্তবতার
অবিচ্ছিন্ন কাতরতায়।
ফিরে এসে
সজোর পরাক্রমী বৃষ্টি হয়ে।
আমাকে ছুতে না পেরে
সার্শিতে জলের রেলগাড়ী হয়ে।
ফিরে এসো মিষ্টি চাঁদ ও জোছনা হয়ে।
হয়ে যেও আমার বুক ব্যাথার উপশম হয়ে।
যা আমি প্রতিনিয়ত বলতে পারি না!
সব কিছু কি ব্যখ্যা করা যায়?
না কি, সব কিছু দৃশ্যমান
এ কপট জগতে!
ফিরে এসো।
পৃথিবীর তাবত সুন্দরের কসম
তুমি আবারও আমার শহরে ফিরে এসো
হয়ে ওঠো জমিনে জমিনে
আলোর ফোয়াড়া!!
ফিরে এসো
নাম না জানা, অবাধ্য পোষা পাখি!
যার ডানায় লেগে থাকে
মেঘের আবীর!
ফিরে এসো
আবদুল্লাহ আল মাসুম
১২.১২ Am
বেইলী রোড, ঢাকা।
19/02/2022
bgd
ভালোবাসার গুপ্তধন
সকলে পায় না।
পায় শুধু জ্ঞানীজন।
ভালোবাসা থেকে প্রত্যাশা” কে বিয়োগ করলে,
ভালোবাসার একটি পিলার ভেঙে পড়ে।
ভালোবাসা দূর্বল হয়ে যায়।
ভালোবাসায়, নিরাপত্তা আর
নিশ্চয়তার অভাব হলে,
ভালোবাসা চুপি চুপি
অন্য কোথাও পালাবার পথ খোঁজে!
ভালোবাসার ডানা থেকে
“স্বাধীনতা” কেড়ে নিলে
গোপনে সে বিদ্রোহী আর
স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠে!
ভালোবাসার প্রাসাদ তৈরী হতে পারে শুধু
‘নিষ্কন্টক বিশ্বাস’ এর জমিন এর ওপর। সম্মান হলো _
প্রাসাদ বানানোর উপকরন।
ভালোবাসার শরীর থেকে
বিশ্বাস ও সম্মান কেড়ে নিলে,
আর কিছুই থাকে না।
ভালোবাসার বিশাল প্রাসাদ ধ্বসে পড়ে।
ভালোবাসাকে যদি দুটো কম খেতে দাও,
কখনো তোমাকে ছেড়ে যাবে না।
মনে রেখো _ জোড় খাটালে ভালোবাসা মরে যায়।
হৃদয়ের নরোম ভূমি শক্ত হয়ে যায়।
বিশ্বাস, সম্মান, ভরসা, প্রত্যাশা, নিশ্চয়তা, অসহ্য মায়া দ্বারা ভালোবাসার অপূর্ব দ্যোতি হৃদয় হতে হৃদয়ে
সঞ্চালিত হয়।
অর্থ ও সম্পদ কম হলেও
জীবন প্রশান্তির হতে পারে,
যদিও সকলে তা বোঝে না!
টাকায় সবই কেনা যায়।
সত্যিকারের ভালোবাসা
কেনার নাই উপায়।
তা পাওয়া যায় কেবল
পবিত্র হৃদয়ের ঝড়ানো ঊষ্ণতায়!
পরিনত মনের উচ্চতায়
আর যোগ্যতায়।
তনুমনের পরিপূর্ন
তৃপ্তিময় সাধনায়!
খাঁচায় বন্দী রেখে
সুন্দরী স্ত্রীর দেহভোগ আর
নির্মল ভালোবাসার সোহাগি স্পর্ষে, এতোটাই তফাত যেনো, একটিতে , আধো সজীব দেহে মৃত মন,
অন্যটিতে জীবন্ত মনের মহাশক্তিতে, শিউরে ওঠা সজাগ দেহ!
মনের অনেক গভীরে
গুপ্তধনের মতো
ভালোবাসার বসবাস…
সেখানে আলো ফেলে
যারা ধরে রাখে
সম্মান ও বিশ্বাস!
ভালোবাসা যদি হতো যদি
টাকার প্রয়োজন…
ধনী লোকের বউরা,
কখনো দিতো না, অন্য কাউকে মন!
ভালোবাসা এক
অসীম গুপ্তধন_
পেলেও, সবাই
করতে পারে না সংরক্ষন!
হীরের টুকরো চিনতে পারে না,
করে ফেলে
কাচের সাথে
সার্বিকিকরন!
ভালোবাসা কখনো
যুদ্ধেও জেতা যায় না।
একে পেতে হলে
সাধনার প্রয়োজন!
পাগলের মতো জীবন দিয়ে ভালোবাসলেই হয় না।
চিরদিন তা ধরে রাখতে
হওয়া চাই জ্ঞানীজন!
কবিতা
ভালোবাসার গুপ্তধন
আবদুল্লাহ আল মাসুম
dhaka.baily road.
06.11.2021
www.abdullahalmasum.com
তুমি যখন আমার কাছে আসো
দুনিয়ার সব কিছু উবে যায়..
আমি শুধু তোমাকে দেখি
তোমাকে দেখি..
তোমাকেই দেখি।
তুমি যখন আমার কাছে আসো
সমস্ত আঁধার দূর হয়ে
ফোটে হাসির ফুলঝুরি।
আমি শুধু তোমাকে দেখি
তোমাকে দেখি..
তোমাকেই দেখি।
তুমি যখন আমার কাছে আসো
সমস্ত খরা দূর হয়ে যায়
দুচোখে মরু শেষে নামে সবুজ ঝরোনা
প্রকৃতির সব স্বরুপ তোমাতেই দেখি।
আমি শুধু তোমাকে দেখি
তোমাকে দেখি..
তোমাকেই দেখি।
কবিতা
তোমাকেই দেখি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
১০/০৮/২০২২
বেইলী রোড
drafted
dedicated to
রক্ত করবী।
bgd
কেন তোমাকে ভালোবাসি?
তোমাকে ভালোবাসি –
কেননা, তোমাকে দেখলেই,
রক্ত অনুতে অদৃশ্য ফুল ফোটে
হাজারে হাজার৷
কেননা-
তুমি হবে আমার
বেহশতের বাগিচায় চিরদিনের সঙ্গী৷
কেননা-
কখনো দেখি নি,
এমন কুসুম কোমল বিস্তীর্ণ গোলাপ বাগান!
আমি তোমাকে ভালোবাসি –
এ নির্দেশনা জগতে তৈয়ার নয়,
সরাসরি স্বর্গীয় সূধায় পূর্ণ করা হয়েছে আমার হৃদয়,
শুধু তোমারই জন্য৷
আমি তোমাকে ভালোবাসি,
কেননা, না বেসে পারি না!
আমি তোমাকে ভালোবাসি,
কেননা – তোমাতে কোনো ভেজাল নেই।
নেই মুখ ও মনের দূরত্ব।
আমি তোমাকে ভালোবাসি –
কেননা, তোমার হাসি আমার অন্তর জুড়ায় অসীম আলোতে৷
আমি তোমাকে ভালোবাসি –
কারন- তুমি পূন্যবান!
অমূল্য সোনা, তোমার সময়৷
তোমার ভালোবাসার দান৷
আমি তোমাকে ভালোবাসি,
কেননা- আমার ফুসফুস বিনা ঘোষনায় ডাকে অবরোধ
যদি তোমাকে ভুলে থাকি!
আমি তোমাকে ভালোবাসি!
না বেসে পারি না, না বেসে পারি না!
আমাকে হত্যা করো।
এ ছাড়া তোমাকে ভালো না বাসার
উপায় আমি জানি না।
তোমাকে ভালোবাসি –
তুমি এতো ভালো কেন?
কেন এতো পবিত্র হ্দয়?
তোমাকে কেন ভালোবাসি?
এ নাটক আমি লিখি নি৷
আমাদের জীবন মিলিয়ে দিবে
সাত আসমানের ওপর থেকে
জীবন নাট্যকার৷
আমাকে রক্তাক্ত করে প্রভু শিখিয়েছে
সুন্দর মন কতোটা অমূল্য আর
কেন তা ভালোবাসার জন্য প্রকৃত উপহার!
তুমি কি আমায় অনেক বেশী ভালোবাসতে পারো না?
তুমি কি তোমার আলিঙ্গনে আমার
পাজড়ের হাড় ভেঙে দিতে পারো না?
তুমি কেন আমাকে অসীম রসে
ডুবিয়ে রাখতে পারো না?
আমার বেহেশতের ধ্রুব সঙ্গী,