কবিতা: (১২) ধনীদের ঘরে বাস করো তুমি
ধনীদের ঘরে বাস করো তুমি
গরীবের ঘরে কম..
সার্চ করে আমি পাই নি তোমায়
ভগবান ডট কম।
বাড়ী, গাড়ী নারী, খ্যাতী রকমারি
দিয়েছো পাপীর তরে –
মুফতী, ইমাম,খাদেম,আলেম
কতো না কষ্ট করে!
ধনী দেশগুলো নয় তো হিন্দু
নয় তারা মুসলিম-
তাহাদের সাথে মিলিয়া তুমি
বানালে তোমার টিম!
বস্তির ঘরে, ভাত দিলে তুমি
লবন কিছুটা কম..
সার্চ করে আমি পাই না সেখানে
ভগবান ডট কম!
ভগবান তুমি আমাদের মতো
ধনীদের ঘরে থাকো –
যে শিশুটি আজ পেলো না তো দুধ
সংবাদ তার রাখো?
সব কিছু দাও মৃত্যুর পর
জীবনে নগদ কম!
হাস্যরসের হচ্ছো খোরাক
ভগবান ডট কম!
আবদুল্লাহ আল মাসুম
The poet of love
www.abdullahalmasum.com
৩ জুন, ২০২৩, দুপুর ৪.১২
পাথরের বুকে ফোটাবো ফুল
আর আবে জমজম –
আমার চুৃুমুতে, নূরের চমক
সেটা কি জগতে কম?
তোমাকে ভাবি- সম্মানিত
পবিত্র এক স্বত্তা –
ভালোবাসা দাও অন্তরে থেকে
না হলে করো হত্যা৷
তোমাকে বিহনে, জীবনে মরনে
নাই তো শান্তি সুখ-
চিন চিন করে বুকের বা দিকে
বুক করে ধুকপুক!
আমাকে জানি বুঝবে তুমি
আমার স্বর্গ সাথী-
মরনের পর, চিরসঙ্গী
জীবনেও হও বাতি!
থেকো না ভুলে, আগের জনমে
হংস মিথুন ছিলাম-
তোমার খোপার বেলী ফুলটা
চুরি করে আমি নিলাম।
আমি বিশ্বাসী কাবার মতোন৷
বিশ্বাসী অবিচল –
নিজেকে ক্ষমা দিতে পারবে না।
হয়ো না দুচোখে জল!
ভালোবাসি আমি, ভালোবাসি প্রিয়
নিজেকে রেখো না বেঁধে –
আমার বুকেতে রাখো ঐ ঠোঁট
সুদূরে ঘুরো না, কেঁদে।
এতোটা আপন কে বা হয়েছিলো?
থাকবে কে চিরকাল?
আজ তুমি যা ভাবছো, হয়তো
বদলে যাবে কাল!
আমি তো তোমার বাহিরের কোনো
স্বত্বা, ও প্রিয়, নই -!
আমি যে তোমার, বুকের ভেতর
আছি, থাকি, থাকবোই৷
মানুষের রূপে আমি যে তোমার
হৃদয় স্বরুপে আছি –
দেখো না নয়ন, মেলিয়া যদিও
অনুভবে কাছাকাছি৷
আমি তো তোমার দেহের অংশ
আমি তো তোমার টিপ –
আমি যে তোমার নিরাপদ এক
ছোট্ট স্বাধীন দ্বীপ৷
এর চেয়ে ভালো পাবে না কোথাও।
পাবে না মিষ্টি আর -।
জীবনে মরনে, ভুলো না আমায়
এ জীবন প্রিয় আসবে না বারবার৷
ভালোবেসে তুমি বাহুতে জড়িয়ে
করো না আলিঙ্গন –
ফুলের মতো পাপড়ি গুলো
করি উন্মোচন!
দুই ভাগ গেছে হারিয়ে জীবন
একটি ভাগই তো বাকি –
তুমি ছাড়া চাঁদ, এই মধু রাত
ষোলটি আনাই ফাঁকি!
ঠকিয়ো না তুমি নিজেকে প্রিয়
দিও না নিজেকে ব্যথা!
কঠোর হয়ো না , এতো টা প্রিয়!
মেনে নিবে বলো, কে তা?
তুমি যোগ্য, তুমি প্রজ্ঞায়
অতুলনীয় এক শির –
যে কারনে এতো ভালোবাসি প্রিয়
আমি কম নই, বীর!
একটি জীবন, হোক না মধুর
হেসে দাও প্রিয় ছাড় –
এ জীবন আহা, হারিয়ে গেলে
আসবে না বারবার!
মধুর জীবনে এসো…
আবদুল্লাহ আল মাসুম
অলৌকিক প্রেমের কবি৷
কবিতা
দোটানা
কবি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
ভালোবাসায় আনন্দ না
দুঃখ শেষে বেশী ?
আমি তোমার কাছের না কি
তুমি ছদ্মবেশী?
আসল পাবার বদলে আবার
নকল পাবো না তো.
চরিত্রে তো মৌমাছি গো
ফুলে ফুলে মাতো!
মুখটি তোমার মায়াভরা
আবার মুখোশ ভাবি-
তোমার হৃদয় যদি না হয়
বেহেশতেরই চাবি?
মায়া করে কাছে টেনে
আঘাত দেবে না কি?
কাছে এসে, যাচ্ছি দূরে
ভালো লাগে তা কি?
এমন করে ডাকছো কাছে
তুমি মোহন সুরে-
উঠছে জোয়াড় চন্দ্রালোকে
দেহ,হৃদয় জুড়ে!
ইচ্ছে করে, কাছে আসি!
আবার ভাবে..মন!
ক্ষতি হলে আমার হবে!
কী ই বা প্রয়োজন?
তোমার মাঝে অনেক আলো
না কি অনেক কালো?
দোটানা টা হারিয়ে গেলে
বাসতে পারি ভালো৷
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
www.abdullahalmasum.com
বেইলী রোড, ঢাকা। বাংলাদেশ।
৪ জুলাই, ২০২৩।বিকেল ৪.২৫
কবিতা
তুমিই শিহরন
কবি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
আমার যকৃত, ফুসফুস, মহাধমনী, বাম নিলয়ে তুমি এক
উত্তেজিত আনন্দময় চিতকার!
রক্তে এক টগবগে দাবানল।
সুতীব্র চিকন আগুনের লেলিহান শিখা!
গোপন নীরব আবেগের অপ্রতিরোধ্য মিছিল! টগবগিয়ে
খুন হাসে, হৃদয়ের পাড়ায় জ্বলে
তারাবাতির, অবাক মায়বী ইন্দ্রজাল!
আমার বাহুত, নাভীতে, নাসিকান,কর্নে লেগে থাকা এক
প্রচন্ড শক্তিমান ঝড়ো হাওয়া আর ঝটিকা তান্ডব, আনন্দ আর তুমুল উত্তেজনার শিহরন তুমি!
মধুর আবেশে প্রচন্ড ঘূর্ণি!
এক আরোগ্যহীন চমতকার অসুখ! আসমানের ঘন ঘন
খাঁড়াজিলি! তুমুল শিহরনে,
বিপুল চমক আর দেহ অবশ করা অনন্য অসীম আগ্নেগিরি!
না কি বৃষ্টি জল।
আগুনের দাবানল হলে,
এবার জল হও। ঝরো ও ঝরাও।
বারোমাসি খে্জুর গাছ হও,
শীতের সকালে, আমার রসের পেয়ালা হও।
আমার আকন্ঠ সূধা হও।
আমার শান্তি ও ঘুম হও।
আমার অমরত্ব আর উপশম হও। আমাকে বিষ দাও আর আমার জীবনের মধুর উপসংহার হও।
মধুর এ যন্ত্রনা,
অসহ্য,
বলো প্রিয়তমা, তুমি কোথায়?
উত্তেজনায অধীর এক লাল গোলাপ, শিশির স্নাত হয়ে তোমাকে খু্ঁজছে, তুমুল!
আমাকে এতো সজোড়ে আলিঙ্গন করো,
যেনো তা কেয়ামত অবধি
পায় আয়ুষ্কাল!
একমাত্র তোমার ভালোবাসা ছাড়া
বেঁচে থাকা চরম বিস্বাদ৷
দীর্ঘকায়, বিস্তৃত
অশেষ নির্ঘুম রাত।
কবিতা
তুমিই শিহরন
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
৪ জুলাই, ২০২৩
রাত ৯.৫৫
বেইলী রোড, ঢাকা।
www.abdullahalmasum.com
তারপর, কোনো একদিন,
মোহনায় যদি,
জেগে ওঠে বিশাল পাহাড়…
আমি সুবিশাল সমুদ্র হলেও
শুকিয়ে মরু হয়ে যাবো…
তোমার মিলন_অভাবে!
পাহাড়ের বাধা পেয়ে যদি ঘুরে যায় নদী পথ!
অভিমানের একমাত্র ঔষধি,
ঘন ঘন শান্ত চুম্বন…
লৌহ কঠিন শক্ত পাহাড় এতে
স্রোতে মিশে নুড়ি হয়ে যায়!
অভিমান মানে ছেড়ে যেতে চাওয়া নয়।
আরো কেন পাই না কাছে? _ এটাই একমাত্র অভিযোগ।
অভিমানের ভাষা, ভালোবাসা দিয়ে বুঝতে হয়।
আঘাত করার প্রশ্ন আসে না কখনো।
কোন আহাম্মক নিজের হৃদয়ে আঘাত করে?
ভালোবাসার মানুষ আঘাত করলে
বুঝে নিও, হয়তো তা আঘাত ছিলো না,
ছিলো পাল্টাঘাত!
তুমি কি তাকে জেনে বা না জেনে
উপেক্ষা করেছিলে?
তুমি কি তাকে জীবনের স্বাদ দিয়ে
কেড়ে নিয়েছিলে?
অথবা, দাড় করিয়েছিলে
আর সকলের সমান্তরালে?
ভালোবাসার সংবিধানে,
এসব কিন্তু ভারী ভারী অপরাধ!
অনুভূতিতে আঘাত করে
হত্যা করার সামিল!
কেউ কি তার ভালোবাসার অনুভূতি লুকিয়ে
একাকী নিরালায় কাঁদছে সারা রাত?
তোমার সূক্ষ পরিবর্তন কি দুঃখ
দিচ্ছে এক সাগর সমান?
বোবা আক্রোশে সে কি নিশ্চুপ হয়ে গেছে?
হয়তো সে অহেতুক অভিযোগ করে
জানান দিয়েছে তার দহন_
পেছনে আসলে
সন্দেহ বা অবিশ্বাস ছিলো না কারন!
আত্মমর্যাদা বলবে,
সে তোমাকে অসন্মান করেছে,
তাকে ছেড়ে যাও।
বুদ্ধিমত্তা বলবে,
যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দাও
সে কতো বোকা আর কতো বড় ভুল!
হৃদয় বলবে, এই তো আমার আসল,
যাকে আমি খুঁজেছি জনমে জনম!
ভুল বোঝাবুঝি আর রাগের একমাত্র ঔষধি
ক্ষমা চেয়ে নাও, সুদীর্ঘক্ষন করো নিবিড় আলিঙ্গন
ধীরে ধীরে পরে বুঝিয়ে দিও
কি ছিলো তার ভুল!
যদি ভালোবাসো,
উপেক্ষা করো না।
অপেক্ষা করো।
যদি ভালোবাসো
রাগটা দেখো না
অনুরাগ দেখো!
যদি ভালোবাসো
চুম্বন ও আলিঙ্গনে নিয়মিত জানান দাও
তুমি কতোটা নিকটে আছো!
যদি ভালোবাসো
মনে রেখো, বাইরে থেকে
যায় না দেখা হৃদয়।
কিন্তু, তা কতোটা বিশেষ!
যদি সত্যি ভালোবাসো,
কখনো বলো না _
তুমি যেতে পারো!
আরো সুউচ্চ
আরো মিষ্টি
আরো প্রেমময়
কাউকে পেলে;
ভালোবাসার দরবারে আকুতি জানাবে _
আমি তোমার জীবন থেকে যেতে চাই।
আমাকে এগিয়ে দাও।
চোখের জল মুছতে মুছতে
ভালোবাসা তোমাকে এগিয়ে দেবে
যদি তা প্রকৃত হয়!
ভালোবেসে চলে যেতে নেই।
ভালোবেসে চলে যেও না।
কবিতা
ঔষধি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
তুমি আমার এতো আপন!
শিউরে শিউরে গায় কাঁটা দেয়
লাগায় অপরূপ কাঁপন!
হয়তো তুমি করবা না
পুরাটা বিশ্বাস!
তুমি বিহনে, বেঁচে থাকা!
যেনো ফুসফুসে নেয়া আধেক নিশ্বাস!
মাথায় ধরেছি যেনো
২০ টন বড় পাথর!
আমি, নিরুপায় বড়!
তুমিহীন, চরম কাতর!
বলতে পারি না গো, বুঝিয়ে
আমার ভারী কষ্ট হয় “
তোমাকে ছাড়া, জীবনের মানে নেই
এ পরানে বলো কতোটা সয়?
বিরহ অনলে পুড়ি
তুমি বিনা একাকী
মনের অতলে হারাই!
তুমি এসো, এই বুকে
তোমাকেই চাই।
পাখা বাঁধা ঈগলের
ব্যথা নির্মম!
আকাশ ডাকে কাছে
নেই উপশম!
যুগে যুগে মন ভরে
দিয়েছো আমায়..
আধাঁরের কাল ফুরাবে
আছি, এক ভোরের আশায়!
ভোরের আশায়
আবদুল্লাহ আল মাসুম
www.abdullahalmasum.com
১৪/০১/২০২২
রাত, ১০.৫৪
বেইলী রোড, ঢাকা।
তোমার মনের অতলে নেমে দেখি
আমার ছবি সেখানে দৃশ্যমান-
তবু, ভাবি, সমুদ্রের অতল গহ্বরে
যদি হয়ে যাই, এক নিরুদ্দেশ টাইটান!
তোমাকে দেবোই গভীর স্পর্ষ
ফেলে দোটানা, সংশয়, পিছুটান-
সব কিছুর উর্ধ্বে উঠে
বিশ্বলয়ে পাবেই প্রেমের স্থান৷
কবিতার অক্ষর ছেড়ে
জীবনের সমুদ্র তীরে
নাচবেই, বাঁচবেই
অলীক আনন্দে প্রান –
হিন্দোলিত হবে, চমকিত হবে
ছন্দে, গন্ধে, বর্ণে সুরেলা গান।
তোমার প্রনয়ে গভীরে নেমে
আমি এক নিরুদ্দেশ টাইটান।
কবিতা
নিরুদ্দেশ টাইটান
কবি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
৫ জুলাই, ২০২৩
সকাল ১১.১৫
বেইলী রোড, ঢাকা।
www.abdullahalmasum.com
গুপ্ত গুহায়
ঐ আঁধারে
তরল জোছনা ঢালি –
বাগানে রোপন করি
প্রকান্ড বৃক্ষ
আমি তোমারই, মালি!!
পাহাড় চুড়া থেকে
নেমে এসে,
যাত্রা করেছি
গভীর পরিখায়..
তেরোশ কোটি স্নায়ু জুড়ে
অসম্ভব সম্মোহন
ভাষায় ভেতরে ভাষা লুকিয়ে যায়।
তেজী অশ্বের অবিরত চলা..
খননে অধীর ক্ষুধার্ত শাবল..
এই তো কিছুটা খনন চালালে আরো
ফোঁয়ারার মতো বেরিয়ে আসবে জল!
মটর দানায় কড়া করা নাড়া
বন্য,আদিম উতসব..
জীবনের পাতায় লিখে রাখা আগুন কবিতা
যেনো এক প্রচন্ড তান্ডব!
মৃদু বৃষ্টি লাগে না ভালো
ঝড়ের মুখেই লিখি আমার নাম..
প্রচন্ড বরিষনে এলেমেলো চারিধার
দাঁতের আচড়ে বিপন্ন তোমার খয়েরি বাদাম।
তোমার গভীর অস্তিত্বে
আবারো আমি তরল জোছনা ঢালি-
ঝরবে, ঝরাবে, সঙ্গে সরাবে
মনের অজানা কালি!
কবিতা
গভীর পরিখায় তেজী অশ্বের দামামা
কবি
আবদুল্লাহ আল মাসুম
the poet of love.
৫ জুলাই, ২০২৩
সকাল ১১.১৫
বেইলী রোড, ঢাকা।
www.abdullahalmasum.com
বলতে পারছি না বলে কি তুমি
বুঝতেও পারছো না?
সামাল দেয়া যায় কতোক্ষন
বহমান ঝরোনা আর
পোয়াতি মেঘ?
এর চেয়ে মিষ্টি হৃদয়
কোথায় পাবে?
এর চেয়ে তীব্র সুখ
কে দেবে?
এর চেয়ে নিশ্চয়তা
কোথায় আছে?
আমি তো এক আস্ত পৃথিবী,
পৃথিবী নামক রঙিন ঘুড়ি৷
তুমি তো স্বর্গ এক।
স্বর্গ নামের ঘুরন্ত নাটাই।
ফুলটি কোমড় নাচিয়ে দুলছে বাগানে
মৌমাছি গুনগুন করছে তার কানে।
তুমি কি তা দেখো না?
ঢেউ গুলো আছড়ে পড়ে বারবার
বালুকা বেলায়।
বালির হৃদয়ে করতে কেন পারে না প্রবেশ?
তুমি কি তা ভাবো না?
একটি ডুবো জাহাজ ধীরে ধীরে
ডুবছে মহা সমুদ্রে!
কী অভূতপূর্ব সে অনুভূতি,
তুমি কি বোঝো না?
একটি নব যৌবনা মেয়ে
গায়ে নাচতে নাচতে বৃষ্টি মাখছে!
তুমি কি কিছুই দেখো না?
জীবনের প্রকৃত স্বাদ
প্রকৃতির কোলে।
অবাক শিশু,
কেন খেলো না,
নিজ আলয়ে?
চাঁদকে চুমু খায়
মেঘের ভেলা,
তুমি কি
দেখো না?
আমি যে ঘুম-হারা
তুমি কি বোঝো না?
ভালোবাসার ভাষা বুঝতে
পৃথিবীর কোনো ভাষা লাগে না।
হাসির ছলে কি, তা –
দুচোখে ফোটে না.?
জানি, আমায় ভালোবাসার
কোনো যৌক্তিক কারন মেলে না।
অকারনে ভালোবাসা কি, তুমি,
হতে পারো না!
দুহাতের তালুতে
ছুয়ে দেখো না
একটি দারূন হৃদয়!
এটুকু সাহসী হতে তুমি
কেন যে পারো না!
এর চেয়ে বেশী সম্মান কোথায় ধরায়?
এর চেয়ে বিশ্বাসী কে ছিলো জগতে?
কিছু না বলে, যদি বলার থেকে
বেশী বলা যায়,
বলার তবে,
কি আর প্রয়োজন?
করো
কাছে আসার সকল
আয়োজন৷
তোমাকে জানি,এ জগতে
ভীষন প্রিয়জন!
কবিতা
ভীষন প্রিয়জন
আবদুল্লাহ আল মাসুৃম
www.abdullahalmasum.com